পেট ব্যাথা, বুক ব্যাথা, হাটু ব্যাথা, মাথা ব্যাথা একেক জায়গার ব্যাথার জন্য একেক রকমের ঔষধ খেতে হয়? আবার ঔষধ কিভবে স্পেশালি একেক জায়গায় কাজ করে? সব ঔষধ তো পেটেই যায়; তাহলে এক ব্যাথার ঔষধে সব ব্যাথা কমে না কেন? শরীর বুঝে কিভাবে অমুক ঔষধ তমুক জায়গায় জন্য খাওয়া হয়েছে? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+3 টি ভোট
1,080 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (71,290 পয়েন্ট)

3 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (71,290 পয়েন্ট)

Sadia Binte Chowdhury : আমাদের ব্যথা যেমন হরেক রকম, তেমনি তার ওষুধও হাজারটা। কিন্তু আমরা সাধারণত কোনো ব্যথা হলেই প্যারাসিট্যামল খেয়ে নিই, সাময়িক একটু আরাম পেলেও ওই ব্যথা আবার ঘুরেফিরে চলে আসে, আর ডাক্তারের কাছে গেলে তারা ভিন্ন ভিন্ন জায়গার ব্যথার জন্যে ভিন্ন ভিন্ন ওষুধ দেন।

এখন সব ব্যথার ওষুধ পেটেই গেলে এক ব্যথার ওষুধে সব ব্যথা ভালো হয়না কেন?এই প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে আমাদেরকে সবার প্রথমে জানতে হবে ব্যথানাশক ওষুধ কয় প্রকার। এটি মূলত প্রকার।

১। ওভার দ্য কাউন্টার– OTC (এই ধরণের ওষুধ আমরা প্রেসক্রিপশন ছাড়াই নিজেরা নিজেরা কিনে খেয়ে নিই, প্রায় সব ফার্মেসিতেই থাকে। যেমন: নাপা, স্যারিডন, রোল্যাক ইত্যাদি)

২। প্রেসক্রিপশন (এই ধরণের ব্যথার ওষুধ আমরা ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়া কিনতে পারিনা)

এখন, OTC ওষুধের মাঝে আবার বেশ কিছু ভাগ আছে:

১। Acetaminophen: এটা আসলে আমাদের সবচেয়ে বেশি গৃহীত ব্যথানাশক, প্যারাসিট্যামল। এই ধরণের ব্যথানাশক আমাদের মস্তিষ্কের পেইন রিসেপ্টর স্নায়ু গুলোকে অকর্মক করে ফেলে। তাই ব্যথা হলে প্যারাসিট্যামল খেলে আমরা সাময়িক সময়ের জন্যে ব্যথা থেকে মুক্তি পাই। ওষুধের নাম যদি বলি সেক্ষেত্রে নাপা, স্যারিডন ইত্যাদি।

করেছেন (71,290 পয়েন্ট)

২। NSAIDs: এরা হলো নন স্টেরয়ডাল অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগস। এই ক্যাটাগরির ওষুধ গুলো আমাদের দেহে প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনস (এক ধরণের হরমোন) এর উৎপাদন কমিয়ে দেয়। এই প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনস ক্যামিক্যালটি আমাদের দেহে বিভিন্ন স্নায়ুপ্রান্তে/ যেখানে ব্যথা পেয়েছি সেখানের স্নায়ু গুলোর ব্যথা জ্বলুনি হবার জন্যে দায়ী। ফলে এটার উৎপাদন কমে যাওয়ায় আমরা ব্যথাও কম অনুভব করতে থাকি। এটাও আমাদের বেশ পরিচিত ওষুধই, নাম বললেই মনে পড়ে যাবে, অ্যাসপিরিন, টাফনিল, রোল্যাক ইত্যাদি।

৩। আবার কিছু ওষুধ আছে উপরের দুটার কম্বিনেশন। সেগুলোতে আবার অতিরিক্ত আরেকটা উপাদান, ক্যাফেইন থাকে। যেমন নাপা এক্সট্রা, নাপা এক্সট্রেন্ড

৪। এই ধরণের ব্যথানাশক আমরা খাই না। এটা আমরা সাধারণত আমাদের ব্যথার স্থানে মালিশ করি। যেমন: ঝান্ডু বাম, Moov

করেছেন (71,290 পয়েন্ট)

এগুলোই মূলত আমাদের নিয়মিত ব্যবহৃত ওষুধ। আর প্রেসক্রিপশন ক্যাটাগরির মাঝে পড়ে এন্টিডিপ্রেসেন্টসমাসল রিল্যাক্সারস্টেরয়েডস আর মৃগীরোগ ধরণের রোগ গুলোর ওষুধ।

আর পেটব্যথাবুকব্যথা এগুলো তো আলাদা ক্যাটাগরিতে পড়েপেটব্যথা প্রায়শই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য হয়আবার বুক ব্যাথা হয় গ্যাস বা হার্টের সমস্যায়। ওগুলোর মেডিকেশন আবার সম্পূর্ণ আলাদা।

তথ্যসূত্র:

১। https://www.rxlist.com/pain_medications/drug-class.htm

২। https://my.clevelandclinic.org/.../12058-pain-relievers

৩। https://www.tabletwise.net/bangladesh/tufnil-tablet

৪। https://go.drugbank.com/drugs/DB00316

৫। https://www.drugs.com/international/rolac.html

0 টি ভোট
করেছেন (5,060 পয়েন্ট)
আমাদেরকে ড্রাগসের বেসিক কনসেপ্ট সম্পর্কে কিছুটা ধারণা রাখতে হবে। তা হলো: ADME. A= Absorption, D= Distribution,
M= Metabolism, E= Excretion, এই বেসিক কনসেপ্ট যখন আমরা বুঝে যাব তখন ঔষধের মেকানিজম সম্পর্কে আমাদের একটা ভালো ধারণা এসে যাবে। তো প্রথমে ড্রাগস এডমিনিস্ট্রেশন, অর্থাৎ ড্রাগস আমাদের শরীরে কিভাবে প্রবেশ করে অথবা আমরা কিভাবে ড্রাগস গ্রহণ করি? আমরা বিভিন্নভাবে ড্রাগস গ্রহণ করি, যেমন আমরা ড্রাগস খায়, ইনজেকশনের মাধ্যমে নিই, শ্বাসপ্রশ্বাসের সঙ্গে নিই, কিংবা স্কিনের উপর এপ্লাই করি ইত্যাদি। বাট মোস্টলি আমরা ড্রাগস খায় বা জলের সঙ্গে পান করি। আমরা যখন ড্রাগস খায় তা আমাদের মুখের ভেতর দিয়ে পাকস্থলিতে পৌঁছাচ্ছে আর পাকস্থলীতে রয়েছে হাইড্রোক্লোরিক এসিড, এই এসিডে ঔষধের এফেক্টিভনেস নষ্ট হয়ে যায় বা কমে যায়। যেমম ইনসুলিন, হাইড্রোক্লোরিক এসিডের কারণে ঔষধের কার্যকারিতা কমে যায়, যেহেতু ইনসুলিন একটি প্রোটিন। এছাড়া কিছুকিছু ঔষধ আছে যা আমাদের পাকস্থলিতে ক্ষতের সৃস্টি করতে পারে অথবা আগে থেকেই পাকস্থলিতে ক্ষত বা আলসার থাকলে তা কয়েকগুণে বাড়িয়ে দিতে পারে। আর যেসব ড্রাগস এধরণের ক্ষতি সাধন করে তা আমরা ক্যাপস্যুল আকারে গ্রহণ করে থাকি। তো পাকস্থলী থেকে ড্রাগস আমাদের ক্ষুদ্রান্ত্রে বা স্মল ইনটাস্টিনে প্রবেশ করে এবং এরিমধ্যে ড্রাগস দ্রবীভূত হয়।

ড্রাগস Absorption: ড্রাগস Absorption হওয়া বা দ্রবীভূত হওয়া। আমাদের শরীরে ড্রাগস শোষিত হওয়ার পূর্বশর্ত হলো ড্রাগস দ্রবীভূত হওয়া। আর ড্রাগস দ্রবীভূত হতে পারলেই ড্রাগস ছোটছোট কণায় বিভক্ত হয়ে সহজেই ক্ষুদ্রান্ত্রের প্রাচীর ভেদ করে আমাদের ব্লাডস্টিমে পৌঁছাতে পারে। যেভাবেই আমরা ড্রাগস নিই না কেন আল্টিমেট লক্ষ্য হচ্ছে ড্রাগস আমাদের রক্তে পৌঁছানো, কারণ রক্তের মাধ্যমেই শরীরের বিভিন্ন জায়গায় যেতে পারবে এবং সেসব অঙ্গে গিয়ে ড্রাগস তার এফেক্ট ফেলতে পারবে।

ড্রাগ Metabolism. ড্রাগ ম্যাটাবলিজমে যায় হয়: ব্লাডের মাধ্যমে ড্রাগস আমাদের লিভার বা যকৃতে পৌঁছাচ্ছে। আমরা জানি যকৃতে রয়েছে বিভিন্নরকম ডাইজেস্টিভ এনজাইমস। এনজাইমস হলো একরকম প্রোটিন যা বিভিন্ন শরীরবৃত্তীয় বিক্রিয়ায় প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। এসব এনজাইমের কার্যকারিতায় ড্রাগসের পরিপাক হয় এবং সে পরিপাক-কৃত ড্রগস আবার আমাদের ব্লাডস্টিমের মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন অংশে পৌঁছাতে পারে। পরিপাক-কৃত ড্রাগসের কার্যকারিতা অনেক সময় হ্রাস পায় আবার কোনোকোনো ড্রাগস আছে পরিপাক-কৃত হওয়ার ফলে এর কার্যকারিতা বহুগুণে বেড়ে যায় মানে এই ড্রাগসএর কণা গুলি, যদি এককভাবে চিন্তা করেন তবে এতটা এক্টিভ না কিন্তু সার্বিকভাবে পুরো ড্রাগসটার কার্যকারিতা অনেকগুণে বেড়ে যায়, যখন এরা সঠিকভাবে পরিপাককৃত হয়। যাইহোক, ব্যাপার হচ্ছে ড্রাগস আমাদের শরীরে কোথায় কোথায় এবং কিভাবে কাজ করবে তা আসলে কিভাবে নির্ধারিত হয়?
মানে ড্রাগস কি করে বুঝে আমাদের শরীরের কোন অংশে কোন অরগ্যানে তাকে সাপ্লাই দিতে হবে? ড্রাগস দুটি মাধ্যমে কাজ করে। প্রথমত ড্রাগস এনজাইমের কার্যকারিতার পরিবর্তন ঘটায়। কখনোকখনো অনেকগুণ বাড়িয়ে দেয় আবার কখনোকখনো এনজাইমের কার্যকারিতাকে কিছুটা প্রতিহত করে। আর দ্বিতীয় মাধ্যমটা হচ্ছে - ড্রাগস রিসেপ্টরের সঙ্গে কাজ করে। আর রিসেপ্টর হলো আমাদের কোষে অবস্থিত গ্রাহকযন্ত্রের মতো, এই গ্রাহকযন্ত্রের সঙ্গে ড্রাগস বাইন্ড করে কোষের কার্যকারিতা চেইঞ্জ করে দেয়, যে চেইঞ্জটা আমাদের রোগ নিরাময়ের জন্য খুব দরকার ছিলো।

উল্লেখ, প্রতিটি ড্রাগসের জন্যই নির্দিষ্ট কিছু অরগ্যান বা টিস্যুতে নির্দিষ্ট কিছু রিসেপ্টর থাকে, ওই রিসেপ্টর ব্যতীত অন্যকোনো রিসেপ্টরের সঙ্গে ড্রাগস বাইন্ড হয় না।
আর এই কারণেই ড্রাগস আমাদের পুরো শরীরে ভ্রমণ করে আসলেও সে কাজ করবে শুধুমাত্র সেই নির্দিষ্ট কিছু টিস্যু বা অরগ্যানের উপর। এইভাবে আমরা ড্রাগসের থেকে কিছু নির্দিষ্ট এফেক্ট পেতে পারি।

সর্বশেষ ড্রাগ Excretion: মানে ড্রাগস তার নির্দিষ্ট বা প্রত্যাশিত কার্য সম্পাদন করার পরে সে আমাদের শরীরে হয়ে যায় অপ্রত্যাশিত বা অনাকাঙ্ক্ষিত, কারণ সেসময় ড্রাগসটা টকসিন্স সাব্জট্যান্ট হিসেবে কাজ করে, সেই টকসিন্স সাব্জসট্যান্টকে আমাদের শরীর থেকে বের করে দেয়ার জন্য, কিডনি থেকে যেভাবে ইউরিন যেভাবে এক্সক্র‍্যাশন হয় ঠিক একইভাবে ইউরিনের সাথে ড্রাগস আমাদের শরীর থেকে বের হয়ে যায়। আর এভাবেই ড্রাগসের পুরো একটি সার্কেল আমাদের শরীরে শেষ হয়।।
0 টি ভোট
করেছেন (1,450 পয়েন্ট)
বিভিন্ন কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা হতে পারে এবং ওষুধের পছন্দ ব্যথার অন্তর্নিহিত কারণ এবং ওষুধ কীভাবে কাজ করে তার উপর নির্ভর করে। এখানে একটি সাধারণ ব্যাখ্যা:

 

1**পেটে ব্যথা**: পেটে ব্যথার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, যেমন বদহজম, গ্যাস্ট্রাইটিস বা আলসার। অ্যান্টাসিড, এইচ 2 ব্লকার বা প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরগুলির মতো ওষুধগুলি পেটের অ্যাসিড কমাতে এবং ব্যথা উপশম করতে সহায়তা করতে পারে।

 

2**বুকে ব্যথা**: হার্টের সমস্যা, পেশীতে স্ট্রেন বা হজমের সমস্যা সহ বিভিন্ন সমস্যার কারণে বুকে ব্যথা হতে পারে। বুকে ব্যথার জন্য ওষুধগুলি কারণের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, নাইট্রোগ্লিসারিন হার্ট-সম্পর্কিত বুকে ব্যথার জন্য ব্যবহার করা হয়, যখন অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরিগুলি পেশী ব্যথার জন্য সাহায্য করতে পারে।

 

3. **হাঁটু ব্যথা**: আঘাত, বাত বা অন্যান্য অবস্থার কারণে হাঁটু ব্যথা হতে পারে। হাঁটুর ব্যথার ওষুধের মধ্যে NSAIDs (ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ) বা অন্তর্নিহিত অবস্থার জন্য নির্দিষ্ট চিকিত্সার মতো ব্যথা উপশমকারী অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

 

4**মাথাব্যথা**: মাথাব্যথার বিভিন্ন ট্রিগার রয়েছে, যেমন টেনশন, মাইগ্রেন বা সাইনাসের সমস্যা। আইবুপ্রোফেন বা অ্যাসিটামিনোফেনের মতো ওভার-দ্য-কাউন্টার ব্যথা উপশমকারী মাথাব্যথায় সাহায্য করতে পারে, অন্যদিকে মাইগ্রেনের জন্য বিশেষ ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে।

 

বিভিন্ন ধরণের ব্যথার জন্য বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করার কারণ হল তারা ব্যথা উপশমের নির্দিষ্ট প্রক্রিয়াকে লক্ষ্য করে:

 

- **প্রদাহ-বিরোধী**: NSAIDs প্রদাহ কমায়, যা জয়েন্ট বা পেশীতে প্রদাহের কারণে সৃষ্ট ব্যথায় সাহায্য করতে পারে।

 

- **বেদনানাশক**: এসিটামিনোফেনের মতো এই ব্যথা উপশমকারীগুলি মস্তিষ্কে ব্যথার সংকেতকে ব্লক করতে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে কাজ করে এবং বিভিন্ন ধরনের ব্যথার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

 

- **বিশেষ ওষুধ**: কিছু অবস্থার জন্য নির্দিষ্ট ওষুধের প্রয়োজন হয়, যেমন মাইগ্রেনের জন্য ট্রিপটান বা হার্ট-সম্পর্কিত বুকে ব্যথার জন্য কার্ডিয়াক ওষুধ।

 

কেন সব ধরণের ব্যথার জন্য একটি ব্যথার ওষুধ ব্যবহার করবেন না সে সম্পর্কে আপনার প্রশ্ন সম্পর্কে, কারণ বিভিন্ন ধরণের ব্যথার বিভিন্ন অন্তর্নিহিত কারণ রয়েছে এবং একটির জন্য যা কাজ করে তা অন্যটির জন্য কাজ নাও করতে পারে। এছাড়াও, কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা contraindication থাকতে পারে যা কিছু নির্দিষ্ট অবস্থার জন্য তাদের অনুপযুক্ত করে তোলে।

 

আপনি যখন একটি ঔষধ গ্রহণ করেন, তখন এটি আপনার পাচনতন্ত্রের মধ্য দিয়ে যায়, কিন্তু এর প্রভাবগুলি এর কার্যপ্রণালীর জন্য নির্দিষ্ট। শরীর তার রাসায়নিক গঠনের উপর ভিত্তি করে ওষুধটিকে চিনতে পারে এবং এটি কীভাবে চিকিত্সা করার জন্য নির্দিষ্ট অবস্থার সাথে যুক্ত রিসেপ্টর এবং পথের সাথে যোগাযোগ করে।

 

কোনো ওষুধ খাওয়ার আগে একজন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারের সাথে পরামর্শ করা অপরিহার্য, কারণ তারা আপনার ব্যথার ধরন এবং কারণ এবং আপনার ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য প্রোফাইলের উপর ভিত্তি করে সবচেয়ে উপযুক্ত চিকিত্সা নির্ধারণ করতে পারে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

0 টি ভোট
2 টি উত্তর 669 বার দেখা হয়েছে
15 ডিসেম্বর 2021 "বিবিধ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন PrO Mi Ty (1,030 পয়েন্ট)

10,782 টি প্রশ্ন

18,485 টি উত্তর

4,744 টি মন্তব্য

436,549 জন সদস্য

105 জন অনলাইনে রয়েছে
33 জন সদস্য এবং 72 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Fatema Tasnim

    240 পয়েন্ট

  2. Arnab1804

    140 পয়েন্ট

  3. lannest3

    100 পয়েন্ট

  4. slipocelot0

    100 পয়েন্ট

  5. laurabeggar3

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত #ask আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি মাথা স্বাস্থ্য প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং শক্তি উপকারিতা লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাংলাদেশ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন
...