সাইবার হামলার মাধ্যমে পরমাণু স্থাপনার মত স্পর্শকাতর জায়গায় কিভাবে দূর হতে বিষ্ফোরণ ঘটানো হয়? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+3 টি ভোট
243 বার দেখা হয়েছে
"প্রযুক্তি" বিভাগে করেছেন (28,330 পয়েন্ট)

1 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (28,330 পয়েন্ট)

ইরানের সুরক্ষিত পরমাণু প্রকল্প কেন্দ্র নাতানস-এ গত বছর এক বড় বিপত্তি ঘটে৷ ধ্বংস হয় হাজারো সেন্ট্রিফিউজ৷ ফলে এই কেন্দ্রের পরমাণু সমৃদ্ধকরণের ক্ষমতাও কমে যায়৷ একটি ছোট্ট কম্পিউটার ভাইরাস পরমাণু কেন্দ্রের এ ক্ষতিসাধন করে৷

ভাইরাসের নাম ‘স্টাক্সনেট'৷ ২০১০ সালের জুন মাসে এটিকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়৷ এটিকে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর কম্পিউটার ভাইরাস হিসেবে গণ্য করা হয়৷ জার্মান সাময়িকী ‘ডেয়ার স্পিগেল' এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ইসরায়েল-এর গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ দীর্ঘ গবেষণা এবং বেশ কয়েক মিলিয়ন ইউরো খরচায় তৈরি করে এই ভাইরাস৷ ইতিমধ্যে বিশ্বের লাখখানেক কম্পিউটারকে আক্রান্ত করেছে ‘স্টাক্সনেট'৷

এই ভাইরাসটি ইন্টারনেটসংযোগবিহীন উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন নিরাপদ কম্পিউটারে আঘাত হানতে সক্ষম৷ আগে মনে করা হতো, ইন্টারনেট সংযোগ নেই এমন কম্পিউটারে বড় ধরণের ভাইরাস আক্রমণ বোধহয় সম্ভব নয়৷ কিন্তু ‘স্টাক্সনেট' সেই ধারণা পুরোটাই বদলে দিয়েছে৷ এই ভাইরাস ইরানের নাতানস পরমাণু কেন্দ্রের কম্পিউটারে আঘাত হানে৷ এসব কম্পিউটার পরমাণু সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়ার সেন্ট্রিফিউজ নিয়ন্ত্রণ করছিল৷ ভাইরাসটি এসব কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং ভুল কমান্ড প্রয়োগের মাধ্যমে সেন্ট্রিফিউজগুলো ধ্বংস করে৷ ২০০৯ সালের শেষ থেকে ২০১০ সালের শুরুর মধ্যে ইরানের পরমাণু কেন্দ্রে এই ক্ষতিসাধন করে ‘স্টাক্সনেট'৷

জার্মান হ্যাকারদের সংগঠন ‘কেওস কম্পিউটার ক্লাব'-এর সদস্য ফ্রাংক রিগার, ‘স্টাক্সনেট'-কে আখ্যা দিয়েছেন, ‘‘ডিজিটাল বাংকার বিস্ফোরক'' হিসেবে৷ তিনি বলেন, এই ভাইরাসটি আধুনিক যুদ্ধের নতুন এক সমরাস্ত্র হিসেবে দেখা দিয়েছে৷ এটি একটি কম্পিউটার ব্যবহার করে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে সামরিক আক্রমণ পরিচালনায় সক্ষম৷

কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সিমেনটেক ইসরায়েল-এর প্রধান স্যাম অ্যাঞ্জল ‘ডেয়ার স্পিগেল'-কে বলেন, ‘স্ট্যাক্সনেট' এখন পর্যন্ত আমাদের দেখা সবচেয়ে অত্যাধুনিক আক্রমণ৷ একটি সুরক্ষিত শিল্প ব্যবস্থায় এরকম আক্রমণ সহজ নয়৷

এই ভাইরাস এখন পর্যন্ত ইরান, ইন্দোনিশিয়া, মালয়েশিয়া, ভারত এবং বেলারুসের বিভিন্ন কম্পিউটার নেটওয়ার্কে হামলা চালিয়েছে৷ মজার ব্যাপার হচ্ছে, বেলারুসের এক গবেষক সার্জেই উলাসেন প্রথম ‘স্টাক্সনেট' শনাক্ত করেন৷ মিনস্ক এর একটি নিরাপত্তা সংস্থার গবেষক সার্জেই, ২০১০ সালের জুন মাসে একটি ই-মেল পেয়েছিলেন৷ একটি ইরানি প্রতিষ্ঠান সেই ই-মেলে আজব এর সমস্যার কথা জানান৷ প্রতিষ্ঠানটির কম্পিউটারগুলো নাকি অদ্ভুত ব্যবহার করছে, নিজের ইচ্ছায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, আবার চালুও হচ্ছে৷ সার্জেই এবং তাঁর সহকর্মীরা আক্রান্ত এসব কম্পিউটার সপ্তাহখানেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন৷ সেখানেই প্রথম শনাক্ত হয় ‘স্টাক্সনেট'৷

এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের লাখখানেক কম্পিউটারে ছড়িয়েছে ‘স্টাক্সনেট'৷ ইরানের ৬০,০০০ কম্পিউটারে এই ভাইরাসের দেখা মিলেছে৷ ইন্দোনেশিয়ার ১০,০০০ এবং ভারতের ৫,০০০ কম্পিউটারেও ‘স্টাক্সনেট' ভাইরাস পাওয়া গেছে৷ সাধারণত ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভের মতো কোন মাধ্যমে করে এই ভাইরাস কম্পিউটারে প্রবেশ করে৷ আক্রান্ত ড্রাইভ কোন কম্পিউটারে যুক্ত করার সঙ্গে সঙ্গেই গোপনে সেই কম্পিউটারে জায়গা করে নেয় ‘স্টাক্সনেট'৷ পরবর্তীতে কোনো রকম চিহ্ন না রেখে কম্পিউটারের অ্যান্টি ভাইরাস অকেজো করে দেয় এটি৷ এরপর উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের যে অংশ ফ্ল্যাশ ড্রাইভ নিয়ন্ত্রণ করে সেখানে ঘাঁটি গাড়ে ‘স্টাক্সনেট'৷

‘স্টাক্সনেট'-এর অন্যতম কাজ হচ্ছে কম্পিউটারে স্টেপ-৭ নামক একটি সফটওয়্যার এর কার্যক্রম খুঁজে বের করা৷ এই সফটওয়্যারটি জার্মান প্রতিষ্ঠান সিমেন্স এর তৈরি৷ ইরানের নাতানস এর পারমাণবিক কেন্দ্রে ব্যবহার করা হয় স্টেপ-৭ সফটওয়্যার৷ এটির সন্ধান পেলেই ধ্বংসলীলা শুরু করে ‘স্টাক্সনেট'৷

ইতিমধ্যে অবশ্য ‘স্টাক্সনেট' বধের ডিজিটাল অস্ত্র তৈরি করে ফেলেছে সিমেন্স৷ তবে, আশঙ্কা করা হচ্ছে এই ভাইরাসের পরবর্তী সংস্করণ হয়ত আরো বড় কোন উদ্দেশ্য নিয়ে প্রকাশ পাবে৷ সেই আশঙ্কা দমনে এখন বিস্তর গবেষণা শুরু করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নিরাপত্তা সংস্থাগুলো৷

স্টাক্সনেট’এর পর এলো ‘ফ্লেম’

image

স্টাক্সনেট ভাইরাসের কথা মনে আছে? দু’বছর আগে এই কম্পিউটার ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল৷ এবার এলো আরেক ভাইরাস, যাকে ‘ফ্লেম’ নামে ডাকা হচ্ছে৷

ইরানের পরমাণু স্থাপনায় থাকা কম্পিউটার ব্যবহার করে যন্ত্রপাতি অকেজো করে দেয়া৷ এই কাজই করেছিল স্টাক্সনেট৷ আর নতুন আবিষ্কৃত ফ্লেম ভাইরাসের কাজ হচ্ছে কম্পিউটারে থাকা গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য পাচার করা৷ এছাড়া কম্পিউটার ব্যবহারকারী কী কথা বলছেন তাও পাচার করতে সক্ষম নতুন এই ভাইরাস৷ এজন্য সে কম্পিউটারে বিল্ট-ইন হিসেবে থাকা মাইক্রোফোন ব্যবহার করে থাকে৷

মূলত মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে এই ভাইরাস আক্রমণের হদিশ পাওয়া গেছে৷ বিশেষ করে ইরানের তেল কোম্পানিগুলোতে৷ তাই অভিযোগের তিরটা ছুটে গেছে ইসরায়েলের দিকে৷ যেমনটা হয়েছিল স্টাক্সনেটের ক্ষেত্রেও৷

গতমাসে ধরা পড়া এই ভাইরাস থেকে কম্পিউটারগুলোকে মুক্ত করতে না পেরে অবশেষে তেল মন্ত্রণালয় ও ক্রুড তেল রপ্তানিকারকদের কম্পিউটারে থাকা ইন্টারনেট সংযোগই বন্ধ করে দিয়েছেন ইরানের প্রযুক্তিবিদরা৷

দেশটির সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গোলাম রেজা জলিলি বলছেন, ‘‘ইরানের তেল সহ কয়েকটি খাতে ব্যবহৃত কম্পিউটারে আঘাত হেনেছিল একটি ভাইরাস৷ তবে সুখের খবর হলো, আমরা সেটিকে চিহ্নিত করতে ও নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি৷''

তবে শুধু ইরানেই নয়, মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশের জ্বালানি খাতে আঘাত হেনেছে ফ্লেম৷ যে কারণে ইন্টারনেট বিষয়ক নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে, এর মাধ্যমে বিশ্ব নতুন এক ‘সাইবার যুদ্ধ বা গোয়েন্দাগিরি'র যুগে প্রবেশ করলো৷

অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার তৈরির নামি এক কোম্পানি ম্যাকাফি৷ তার এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ডেভিড মার্কাস বলছেন, এখনকার ভাইরাসগুলো আগের চেয়ে আরও উন্নত৷ তারা নির্দিষ্টভাবে জানে যে, কোন কম্পিউটার এবং কেন তাতে হামলা করা হচ্ছে৷

ফ্লেম ভাইরাসের অস্তিত্ব আবিষ্কার করতে সমর্থ হয়েছে ক্যাসপারস্কি ল্যাব৷ এর প্রতিষ্ঠাতা ইউজিন ক্যাসপারস্কি বলছেন, স্টাক্সনেট ছিল এক ধরণের ভাইরাস যেটা সারা বিশ্বে সাইবার যুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগ তৈরি করেছে৷ আর ফ্লেম ভাইরাস যেন সেই উদ্বেগকেই আরেক ধাপ বাড়িয়ে নিয়ে গেল৷

তিনি বলেন, ফ্লেম হচ্ছে এক ধরণের যুদ্ধাস্ত্র, যেটা যে কোনো দেশের বিরুদ্ধেই কাজে লাগানো যাবে৷

ইরানের নাতাঞ্জে দেশটির গুরুত্বপূর্ণ ইউরেনিয়াম পরিশোধনাগারে এই সপ্তাহান্তে যে রহস্যজনক বিস্ফোরণ হয়েছে, দেশটি তার জন্য দায়ী করেছে ইসরায়েলকে।

ইরান এটাকে "নাশকতামূলক কাজ" বলে ব্যাখ্যা করেছে।

যদিও ইসরায়েল এই ঘটনার পেছনে তাদের হাত রয়েছে বলে প্রকাশ্যে স্বীকার করেনি, কিন্তু আমেরিকার ও ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যমে কিছু কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করা হয়েছে, যারা বলেছেন ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটিয়েছে।

স্টাক্সনেট! বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী এবং সক্রিয় ভাইরাস।

২০১০ সালে স্টাক্সনেট প্রথম আর্বিভূত হয়। শুরুতেই এ শক্তিশালী মেলওয়্যার বিশ্বজুড়ে হইচই বাধিয়ে দেয়। আর তাতে বিশ্বের প্রতিটি দেশেরই কম্পিউটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন থেকেই সাইবার ওয়্যারের অন্যতম অস্ত্র হিসেবে এ মেলওয়্যারকে চিহ্নিত করা হয়।

তবে বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় এ সাইবার হামলার মূল লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক গবেষণা তথ্য হাতিয়ে নেওয়া। আর তাতে একেবারেই যে সফলতা আসেনি তা কিন্তু নয়। কিন্তু এরপরই ইরান বিষয়টি আঁচ করতে পেরে সতর্ক অবস্থা নেয়।

স্টাক্সনেট বিশ্বের অন্যতম রাজনৈতিক মেলওয়্যার হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছে। মূলত এরপরই আন্তর্জাতিক পরিসরে ইনফো ওয়্যারের দাবানল ছড়াতে থাকে। আর বিপরীতে সতর্কতাও বাড়তে থাকে। কিন্তু স্টাক্সনেট তার চরিত্র বদলে বারবারই আক্রমণ অব্যাহত রাখে।

এবারের আক্রমণেরও লক্ষ্যবস্তু ছিল ইরানের পারমাণবিক গবেষণা তথ্য হাতিয়ে নেওয়া। উইন্ডোজ এবং ইউএসবি মাধ্যমে এ দুটি মেলওয়্যার সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করেছে। আর তথ্য সন্ত্রাসের এ ধারা আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে উত্তাপ ছড়িয়েছে।

স্টাক্সনেটের মাধ্যমে ইরান ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বেশি আক্রমণ চালানো হচ্ছে। গত ২ বছর ধরেই থেমে থেমে এ আক্রমণ অব্যাহত আছে। শুধু স্টাক্সনেট নয়, ডুকু, গুজ, মাহদি, ফেলম, ওয়াইপার এবং স্যামন এসব ছদ্মনামেও সাইবার ওয়্যার চালিয়েছে স্টাক্সনেট। এমন কথাই বলছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞেরা।

-Quora

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+1 টি ভোট
1 উত্তর 173 বার দেখা হয়েছে
+2 টি ভোট
2 টি উত্তর 507 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
4 টি উত্তর 362 বার দেখা হয়েছে
28 জানুয়ারি 2022 "প্রযুক্তি" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Subrata Saha (15,210 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 359 বার দেখা হয়েছে

10,776 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

274,143 জন সদস্য

95 জন অনলাইনে রয়েছে
3 জন সদস্য এবং 92 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. sib_gat

    110 পয়েন্ট

  4. phantomdeluxe

    110 পয়েন্ট

  5. Shourov Viperr

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...