প্রধানত এক মুহূর্তে উৎফুল্ল ও পর মুহূর্তেই বিষণ্ণ দেখায় এসকল রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের। বিষণ্ণ থাকাকালিন এই সমস্যাগুলো দেখা যায়-
ঘুম কম হওয়া। খুব তাড়াতাড়ি ঘুম ভেঙে যাওয়া। রাতে ঘুম কম হলে স্বাভাবিকভাবেই খিদে পায় বেশি। অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে মুটিয়ে যায়।
আত্মবিশ্বাসের অভাব মনে হওয়া।
অহেতুক মন খারাপ, কোনও কারণ ছাড়াই কান্নাকাটি করা। ডিফেন্স মেকানিজম হিসেবে অনেকেই তখন অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ করে দুঃখ ভুলে থাকতে চায়।
শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাথা, মাথা ও শরীরে ইনফ্লেমেশন, ফলে মাত্রাতিরিক্ত খেয়ে ফেলা।
যৌনস্পৃহা কমে যাওয়া, ক্লান্তিবোধ, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা, এবং নারীদের মধ্যে মাসিকের সমস্যাও দেখা যায়। ফলে পরিপাক প্রক্রিয়া ব্যাহত হয় ও ওয়েট গেইন হতে থাকে।
বিশেষ কোনও ঘটনা ছাড়াই যদি কোনও ব্যক্তির এই ধরনের সমস্য বা মানসিক পরিস্থিতি টানা পনেরো দিনেরও বেশি থাকে তাহলে মনোবিদের সঙ্গে কথা বলা উচিত।