এই গানটির প্রভাবে মানুষ আসলে আত্মহত্যা করেছে কিনা তা নিয়ে বেশ বিতর্ক আছে প্রেস রিপোর্ট অনুযায়ী গানটি প্রকাশের সময় হাঙ্গেরিতে ১৯টি আত্মহত্যার প্রমাণ পাওয়া যায়। কিন্তু সেগুলো পেছনে আসলেই গানের প্রভাব রয়েছে কিনা সেটা এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। অনেকে মনে করেন গ্রেট ডিপ্রেশন এর প্রভাব সেই সময়ে অর্থনৈতিক মন্দা মানুষের জীবনযাত্রায় এতটাই প্রভাব ফেলেছিল যে তারা মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে চলে যেতে দ্বিধা করেনি । আত্মহত্যার ব্যাপারটি গুজব হোক বা না হোক এই গানটি শোনার সময় শ্রোতার মনে রকমের বিষন্নতা জেঁকে ধরে। একবার শুনলে বারবার শুনতে চায়। সেই সঙ্গে বেড়ে ওঠে মনের বিষণ্ন্নতা। এমন বিষণ্ন মনে আত্মহত্যার ইচ্ছা জায়গা কি অস্বাভাবিক নয় আর সেজন্যই বিষণ্ন রবিবার' সকলের কাছে হয়ে উঠেছে আত্মহত্যার গান।
তথ্যসূত্র : totthomia