ইউক্যালিপটাস সাধারণত ব্যবসা ও বাণিজ্যের জন্য সর্দি-কাশির প্রতিকার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই গাছের পাতা হারবাল চা তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। পৃথিবীতে প্রায় ৭০০ প্রজাতির ইউক্যালিপটাস উদ্ভিদ রয়েছে। বেশিরভাগ ইউক্যালিপটাস সবুজ হয়ে থাকে এবং এই গাছের পাতায় তৈল গ্রন্থি থাকে। তবে এই গাছের ছাল রুক্ষ ও কিছুটা দাহ্যও বটে!
কেউ যদি ইউক্যালিপটাস গাছের পাতা গলাধঃকরণ করে তবে তার বমি, ডায়রিয়া, মাথা ব্যথা হতে পারে এবং সে কোমায় পর্যন্ত চলে যেতে পারে। আবার এই গাছের পাতা স্পর্শ করলে ত্বকে র‍্যাশের সৃষ্টি হয়, চুলকায় ও জ্বালাপোড়া করে।
এই গাছের পাতা বিভিন্ন প্রাণী যেমনঃ কুকুর, বিড়াল ও ঘোড়ার জন্যও বিষাক্ত। প্রাণীরা যদি এই পাতা খেয়ে থাকে তবে প্রাণীদেরও ডায়রিয়া, বমি ও ক্ষুধামন্দা হতে পারে। তাই উপরোক্ত কারনগুলোর জন্য ইউক্যালিপটাসকে বিষাক্ত বলা হয়।