ভোরে ডেকে ওঠে। নতুন এই গবেষণার বিস্তারিত ফলাফল কয়েক বছর আগে "কারেন্ট বায়োলজি সাময়িকীতে" প্রকাশ করা হয়। গবেষণাপত্রের লেখক ও জাপানের নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক তাকাশি ইয়োশিমুরা বলেন, অনেক দেশেই মোরগের ডাককে ভোর হওয়ার পূর্বলক্ষণ হিসেবে দেখা হয়। এমনটা কেন হয়—তার উত্তর খুঁজে পেতে ৪০টি মোরগের ওপর গবেষণা চালানো হয়। গবেষণাগারে এসব মোরগকে সার্বক্ষণিক আলোর সংস্পর্শে রাখা হয়। তবে দেখা গেছে, পর্যাপ্ত আলো সত্ত্বেও মোরগ ঠিক ভোরের সময়েই ডেকে ওঠে। এতে বোঝা যায়, বাহ্যিক উদ্দীপনা দিয়ে নয়; দেহঘড়ি দিয়েই মোরগ সময়ের আঁচ করে। লাইভসায়েন্স।
ভোরবেলা শুধু মোরগকেই ডাকতে শোনা যায়। তবে মুরগি ডিম পাড়ার পর সে অনেকক্ষণ ডাকতে থাকে এর মাধ্যমে সে ডিম পাড়ার বিষয়টি জানান দেয়। অন্যদিকে ভোরে মোরগের ডাক দেয়ার একটা অর্থ হচ্ছে নিজ এলাকায় সার্বভৌমত্ব দাবি করা। তাকে একসঙ্গে বেশ ক’টা ডিমপাড়া মুরগির পালের দেখাশোনা করতে হয়। ডাক দিয়ে সে তার উপস্থিতি জানান দেয় এবং বলে দেয় এই তল্লাটে কেউ এসো না।
আশাকরি করি বুঝতে পেরেছেন।