যারা নাক ডাকে আমাদের পরিবারে একটু লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন যে-
যারা ধুমপান,এলকোহল সেবন করে,অতিরিক্ত ওজন যাদের,নাকের সাইনোসাইটিস বা পলিপাসের সমস্যা আছে বা শ্বাসকষ্টজনিত রোগ আছে তাদের মাঝে নাক ডাকার প্রবণতা রয়েছে।আবার নাক ডাকা বিশেষজ্ঞরা হৃদরোগ,উচ্চ রক্তচাপ বা স্ট্রোকের আলামতস্বরূপও হতে পারে।
তাই নাক ডাকা প্রতিরোধ করতে প্রথমত কিছু বদঅভ্যাস ত্যাগ করতে হবে।
১.ধুমপান করা ত্যাগ করবেন।
২.এলকোহল সেবন বন্ধ করে দিন।
৩.শোয়ার ধরন পরিবর্তন করেন।চিত বা উপুড় হয়ে না শুয়ে কাত হয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করবেন।
৪.মুখ ঢেকে ঘুমানো পরিহার করেন।
৫.সর্দি-কাশি হবে এমন খাবার বা কাজ এড়িয়ে চলুন।
৬।অতিরিক্ত পরিশ্রম না করাই ভালো।
৭.ঘর আবদ্ধ রেখে ঘুমাবেন না।
৮।কয়েল জ্বালিয়ে দরজা জানালা লাগিয়ে ঘুমাবেন না।
আবার,
উপরে যেগুলোর কথা বলেছি সব অভ্যাসগত কিছু পরিবর্তন আনা নিয়ে।এখন স্থায়ী পরিবর্তন চাইলে সার্জন বা ডাক্তার দেখাতে পারেন যেহেতু নাক-গলা ইত্যাদির বিভিন্ন রোগের জন্য হয়ে থাকে নাক ডাকার লক্ষ্মণ দেখা যায় তাই।
তবে এই ক্ষেত্রে দেখতে হবে আপনার নাক থেকে শব্দ বের হচ্ছে নাকি গলা।আর নাক-গলাতে কোনো জটিলতা আছে কিনা।
নাক ডাকা থেকে একবারে রেহাই পেতে নাক-গলার ডাক্তার দেখানোই ভালো!