ধরো তুমি একজন জীববিজ্ঞানী। এখন তুমি কোন জীবানুর উপর গবেষণা করে সেটাকে ধ্বংস করার উপায় আবিস্কার করতে চাও। এখন জীবানুর উপর গবেষণা করতে গেলে তো তোমাকে অসংখ্য তথ্য নিয়ে কাজ করতে হবে। এতসব সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম তথ্য নিয়ে হাতেকলমে কাজ করা যেমন একটা জটিল ব্যাপার তেমনই ভুল হবার সম্ভাবনাও কিন্তু এক্ষেত্রে থেকে যায়।
অথচ কাজটা যদি তুমি কম্পিউটারের সাহায্যে কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করে করো সেক্ষেত্রে তোমার সময় যেমন কম লাগবে, তেমনই ফলাফল নির্ভুল হবার সম্ভাবনাও বেশি। বায়োইনফরমেটিক্স(Bioinformatics) হচ্ছে এরকমই একটা ব্যাপার।
সহজ ভাষায় বলতে গেলে, তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে জৈব তথ্য বিশ্লেষণ করে গবেষণার কাজ সহজ এবং নির্ভুল করাটাই বায়োইনফরমেটিক্স।
বায়োইনফরমেটিক্স মূলত চারটি বিষয় নিয়ে গঠিত-
১। আণবিক জীববিদ্যা
২। ডেটাবেজ
৩। প্রোগ্রামিং
৪। পরিসংখ্যান