স্পোরাঞ্জিয়ামে অ্যানুলাসের নিচে থাকে স্পোরোজেনাস টিস্যু। এই টিস্যুতেই প্রথম স্পোর মাতৃকোষের সৃষ্টি হয়। এটি ডিপ্লয়েড। স্পোর মাতৃকোষ মায়োসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়ে হ্যাপ্লয়েড স্পোর তৈরি করে। এক একটি স্পোরাঞ্জিয়ামে ৬৪টি স্পোর সৃষ্টি হয়। নতুন সৃষ্টি হওয়া স্পোর পরিনত হয়ে বাদামী রঙ হয়। এই স্পোরের কারণে স্পোরাঞ্জিয়ামের পানি ধারণ ক্ষমতা কমে যায় ফলে অ্যানুলাসের কোষ গুলো শুকিয়ে সংকুচিত হয়ে যায়। এই কারণে স্টোমিয়ামের কোষ গুলোতে টান পরে আর কোষ গুলো ছিড়ে স্পোর স্পোরাঞ্জিয়ামের বাইরে বের হয়ে আসে।