ঠাণ্ডা লাগলে গলা ব্যথা বা ঢোক গিলতে সমস্যা হয় কেন? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+3 টি ভোট
2,604 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (28,330 পয়েন্ট)

3 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (28,330 পয়েন্ট)
ঠান্ডা এবং জীবাণুর সংক্রমণের মাধ্যমে গলায় ব্যাথা অনুভব হতে পারে। ঠান্ডার কারণে গলা ব্যাথা হয়, এর পাশাপাশি কাশি, জ্বর, সর্দি, হাঁচি এবং শরীরেও ব্যাথা হয়। গলা ব্যথা একটু মারাত্মক আকার ধারণ করলে, টনসিল ফুলে গিয়ে খাবার গিলতে বা ঢোঁক গিলতে অসুবিধা হয়। বিভিন্ন কারণে গলায় ব্যথা হতে পারে। এই সকল কারণ একটি হতে অন্যটি ভিন্ন। তবে জেনে নিন গলার বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে-

* সর্দি কাশি থেকে গলা ব্যথা হতে পারে।

* টনসিলের সমস্যা হতে পারে।

* রিউম্যাটিক ফিভার, ডিফথেরিয়াকিডনীর সমস্যা, ক্যানসার প্রভৃতি রোগের প্রাথমিক লক্ষন হল গলা ব্যাথা।

 

গলার রোগের লক্ষন সমূহ-

১. মুখ গহ্বরে ব্যথা, ফ্যারিংসে প্রদাহ।

২. গলায় ব্যাথা ও ঢোঁক গিলতে কষ্ট হয়।

৩. হালকা জ্বর থাকতে পারে আবার নাও পারে।

৪. তালুতে ব্যথা ও অনেক সময় তালু ফুলে যায়।

৫. গলার নিকট কফ জমে থাকে কিন্তু বের হয় না।

৬. শুকনো কাঁশি থাকতে পারে।

৭. গলার স্বর বসে যায়।

 

প্রাথমিক খাবার ও চিকিৎসা-

১. ঠাণ্ডা লাগানো যাবে না, গলায় গরম কাপড় ব্যবহার করতে হবে।

২. জোরে কথা বা বেশী কথা বলা যাবে না।

৩. জ্বর থাকলে তরল ও লঘু খাবার খেতে হবে। আর না থাকলে পুষ্টিকর ও ওষুধ খেতে হবে।

৪. ধূমপান বর্জন করতে হবে।

 

টনসিল বা টনসিলাইটিস-

গলার ভিতরে দুই পাশে দুইটা মাংস পিণ্ড আছে তাদেরকে টনসিল বলে। মাঝে মাঝে তা সুপারির ন্যায় বড় হয় ও ব্যথা করে যা আমরা টনসিল হওয়া বা টনসিলাইটিস বলে থাকি। সাধারণত শিশুদের এটি বেশি হয় তবে যে কোনো বয়সীদের এই রোগ হতে পারে।

 

রোগের কারণ-

* এটি ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ। ট্রেপটোকক্কাস হেমোলাইটিকাস নামক জীবাণু দ্বারা এই রোগের সংক্রামণ ঘটে।

* মাত্রাতিরিক্ত পরিশ্রম।

* অতিরিক্ত ঠাণ্ডার মধ্যে রাত জাগলে বা গলায় ঠাণ্ডা লাগা।

* পুষ্টির অভাব

 

রোগের লক্ষণ সমূহ-

১. গলায় ব্যথা ও ঢোক গিলতে কষ্ট হয়।

২. হালকা জ্বর বা ১০৩/১০৪ ডিগ্রি জর থাকতে পারে।

৩. টনসিল লাল বর্ণের হয় এবং ফুলে উঠে।

৪. টর্চ লাইট দিয়ে দেখলে গলার ভিতর টনসিল দেখা যায়।

৫. মাথা ধরা, শ্বাসকষ্ট,গিলতে কষ্ট , স্বরভঙ্গ ইত্যাদি লক্ষন দেখা যেতে পারে।

 

খাবার ও চিকিৎসা-

১. ঠাণ্ডা লাগানো যাবে না, গলায় গরম কাপড় ব্যবহার করতে হবে।

২. জোরে কথা বা বেশী কথা বলা যাবে না।

৩. জ্বর থাকলে তরল ও লঘু খাবার খেতে হবে।

৫. গলায় গরম সেঁক উপকারি।

 

মাম্পস-

মানুষের দুই কানের লতির নিচে প্যারোটিড গ্র্যান্ড নামে দুই পাশে দুটি স্যালভারী গ্র্যান্ড থাকে। এই রোগে প্যারোটিড গ্ল্যান্ড আক্রান্ত হয়। ৫/৬ বছরের উপরের ছেলে মেয়েদের এই রোগ বেশী হয়।

 

রোগের কারণ-

* প্রধানত ভাইরাস দ্বারা এই রোগের সৃষ্টি হয়।

* প্যারোটিড গ্ল্যান্ডে কোন ভাবে তরল পানীয় ঢুকলে তা ভাইরাস দ্বারা আক্রন্ত হয়ে এ রোগের সৃষ্টি হয়ে থাকে

 

রোগের লক্ষণ সমূহ-

১. প্যারোটিড গ্র্যান্ড ফুলে যায়। প্রথমে এক পাশে এবং ২/৩ দিন পর অন্য পাশে কিংবা একই সঙ্গে গ্র্যান্ড ফুলে যায়।

২. জ্বর হতে পারে।

৩. জ্বরের মাত্রা ১০২ থেকে ১০৮ ডিগ্রি পর্যন্ত হতে পারে।

 

ঘাড়ের মাংসপেশিতে ব্যথা বা ঘাড়ে ব্যাথা-

হঠাৎ ঘাড়ের মাংসপেশির সংকোচনকে টরটিকলিজ বলে। মাংসপেশির সংকোচনের সময় ব্যথা হয়।

 

রোগের কারণ-

১. বাত রোগ থাকলে।

২. ঘাড়ের হাড় বা লিম্প গ্র্যান্ডের অসুখ থাকলে।

৩. হিস্টিরিয়া রোগ থাকলে।

৪. মুখের মাংসপেশির সংকোচন হলে।

৫. মানসিক ডিপ্রেসন হলেও এই রোগ হতে পারে।

 

রোগের লক্ষন সমূহ-

১. হঠাৎ করে তীব্র ব্যথা হয়, ঘাড় নাড়ানো যায় না।

২. ঘাড় নাড়ালে মাংসপেশি সজোরে সঙ্কুচিত হয়।

৩. রোগী অস্বস্থি ও কষ্ট অনুভব করে।

৪. ঘাড়ের মাংসপেশি শক্ত হয়ে যায়।

 

খাবার ও চিকিৎসা-

১. কোনো নাক, কান ও গলা বিশেশজ্ঞ বা নিউরোলজিস্ট বা হাড় বিশেশজ্ঞ থাকলে তার কাছে দেখাতে হবে।

২. সার্ভিকাল ক্বলার ছাড়া হাঁটা যাবে না।

৩. স্বাভাবিক খাবার খেতে হবে।

 

গলার স্বর কমা বা গলা ভাঙ্গা-

বহুবিধ রোগে রোগীর গলার স্বর বসে যেতে দেখা যায়। শ্বাস নালীর দুই পাশে দুটি ভোকাল কৰ্ড আছে। তাদের সংকোচন বা সম্প্রসারণে গলার স্বর ভেঙ্গে যায়।

 

রোগের কারণ-

১. রোগজীবাণু দ্বারা স্বরযন্ত্র, ফেরিংস, ট্রেকিয়া ব্রংকাস প্রভৃতির প্রদাহ হলে।

২. সর্দি-কাশি, কাশি ও ঠাণ্ডা লাগা।

৩. দুর্বলতা, রক্তশূন্যতা, অধিক রক্তপাত।

৪. হিষ্টিরিয়া রোগ থাকলে ।

৫. চিৎকার করে কাঁদলে বা গান গাইলে বা প্রচারণার কাজ করলে।

 

রোগের লক্ষণসমূহ-

১. কথা বের হয় না।

২. অস্পষ্ট ও বিকৃত স্বর।

৩. গলা শুকনো থাকে।

৪. শ্বাসকষ্ট হয়।

৫. গলা ব্যথা ও গলা জ্বালা করে।

৬. দুৰ্গন্ধময় শ্লেষ্মা।

৭. ভোরে বা সন্ধ্যায় রোগ বৃদ্ধি পায়।

 

রোগের চিকিৎসা সমূহ-

১. চিৎকার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

২. ঠান্ডা লেগে যদি গলা বসে যায়, তবে কথা বলা বন্ধ করতে হবে বা কমিয়ে দিতে হবে। এমনকি ফিসফিস করেও কথা বলবেন না তখন।

৩. ধূমপান গলার যেকোনো সমস্যাকে আরো বাড়িয়ে দেয় বা জটিল করে তোলে। তাই ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে।

 

ডেইলি বাংলাদেশ
0 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

সিজন চেঞ্জ মানেই ঘরে ঘরে সর্দি-কাশি, ঠান্ডা-জ্বরের সমস্যা। সবচেয়ে বেশি সমস্যা, শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠলেই গলাব্যথা, ঢোঁক গিলতে কষ্ট। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ব্যথা সাধারণত টনসিলের কারণে হয়ে থাকে। মূলত ঠান্ডা লাগলেই টনসিলের সংক্রমণ। টনসিল আমাদের শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থার একটি অংশ। আমাদের মুখের ভেতরেই চারটি গ্রুপে তাদের অবস্থান।

এদের নাম লিঙ্গুয়াল, প্যালাটাইন, টিউবাল ও অ্যাডেনয়েড। এর কোনও একটির প্রদাহ বা জ্বালা হলেই তাকে বলে টনসিলাইটিস। যে কোনও বয়সেই হতে পারে এই সমস্যা। সর্দি-কাশির ভাইরাসগুলোই টনসিলের সংক্রমণের জন্য দায়ী। জিভের পেছনে গলার দেওয়ালের দুপাশে গোলাকার পিণ্ডের মতো কোষই হল টনসিল। মুখ, নাক, গলা, কিংবা সাইমাস হয়ে রোগজীবাণু অন্ত্রে বা পেটে ঢুকতে বাধা দেয় এই টনসিল। তাই টনসিলকে সুস্থ রাখা জরুরি।

গলা ব্যথার জন্য অনেক সময় ভাইরাসজনিত অসুস্থতা মনোনিউক্লিওসিসও দায়ী। ডিপথেরিয়ার কারণেও গলাব্যথা হয়ে থাকে। এলার্জিজনিত সমস্যা, শুষ্ক আবহাওয়া, শীতকালে ঘরের তাপমাত্রা বেশি গরম হয়ে যাওয়া, ধূমপান, অধিক মশলাযুক্ত খাবারের কারণেও অনেক সময় গলাব্যথা হতে পারে। তাই আগেই কাঁড়ি কাঁড়ি ওষুধ নয়। ঘরোয়া টোটকাতেই এই গলাব্যথা দূরে রাখা যায়। এক কাপ গরম দুধে এক চিমটে হলুদ মিশিয়ে খেলেই কেল্লাফতে।

ক্রেডিট : জি নিউজ

0 টি ভোট
করেছেন (4,990 পয়েন্ট)
ঠান্ডা লাগলে ঢোক গিলতে ব্যথা লাগার কারণ

বেশ কয়েকটি অসুস্থতা এবং পরিস্থিতি যা সংক্রমণ, প্রদাহ এবং গলা, মুখ বা খাবারের পাইপের বাধা সৃষ্টি করে, গিলে ফেলতে অস্বস্তি তৈরি করতে পারে।
কারণের উপর নির্ভর করে অতিরিক্ত লক্ষণগুলি প্রায়শই উপস্থিত থাকে। নিম্নলিখিত কারণগুলি বেদনাদায়ক গ্রাস করতে পারে:

১)স্ট্র্যাপ গলা
স্ট্র্যাপ গলা, এপিগ্লোটাইটিস এবং এসোফাগাইটিস হ'ল গ্রাস করার সময় ব্যথার কিছু সম্ভাব্য কারণ।
গলা গলে ব্যথার অন্যতম সাধারণ কারণ গলা সংক্রমণ। এর মধ্যে স্ট্রেপ গলা অন্তর্ভুক্ত যা স্ট্রেপ্টোকোকাল ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণ।

* স্ট্রিপ গলাযুক্ত ব্যক্তিরাও লক্ষ্য করতে পারেন:

ঘাড়ের এক বা উভয় দিকে ফোলা, কোমল লিম্ফ নোড
নরম তালুতে ব্যথা
নরম তালুতে লাল দাগ
জ্বর

২)টনসিলাইটিস
টনসিলাইটিস হ'ল টনসিলের সংক্রমণ এবং প্রদাহ যা গলার পিছনে দুটি লিম্ফ নোড। টনসিলাইটিস বেদনাদায়ক গ্রাস করার একটি সাধারণ কারণ।
টনসিলাইটিস একটি সংক্রামক অবস্থা। স্ট্রেপ গলা সহ ভাইরাস বা ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণের কারণে টনসিল প্রদাহ হতে পারে।
টনসিলের প্রদাহজনিত কারণে গ্রাস করার সময় যদি ব্যথা হয় তবে লোকেরা খেয়ালও করতে পারে:

*ফোলা টনসিল
টনসিলের সাদা বা হলুদ দাগ
দুর্গন্ধ
কোমল চোয়াল বা ঘাড়
জ্বর
এপিগ্লোটাইটিস
এপিগ্লোটাইটিস হ'ল গলা সংক্রমণ যা এপিগ্লোটিস প্রদাহ সৃষ্টি করে যা গলার পেছনের ফ্ল্যাপ যা খাবারকে বায়ুপ্রবাহের নীচে যেতে বাধা দেয়।

গিলতে গিয়ে ব্যথার পাশাপাশি এপিগ্লোটাইটিসের সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

গিলতে অসুবিধা, ডিসফ্যাগিয়া হিসাবে পরিচিত
একটি উচ্চ জ্বর
সামনে ঝুঁকে বসে থাকার জন্য একটি পছন্দ
একটি খামির সংক্রমণ
মুখ, গলা বা খাবারের পাইপে খামিরের সংক্রমণেও গিলে ফেলার অস্বস্তি হতে পারে। খামির হ'ল এক ধরণের ছত্রাক যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে যদি শরীরের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি এমনভাবে পরিবর্তিত হয় যা খামির বৃদ্ধির প্রচার করে।

ক্যান্ডিদা নামক একটি ব্যাকটিরিয়া হ'ল খামিরের সংক্রমণের একটি সাধারণ কারণ।

অতিরিক্ত লক্ষণগুলির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে:

স্বাদ হ্রাস
জিহ্বায় সাদা প্যাচ
মুখের কোণে লালচে ভাব
খাদ্যনালী
খাদ্য পাইপ, যাকে খাদ্যনালীও বলা হয়, সেই পাইপটি মুখ থেকে পেটে খাদ্য এবং তরল বহন করে। এসোফ্যাগাইটিস হ'ল খাদ্যনালীতে প্রদাহ।

খাদ্যনালীতে সর্বাধিক সাধারণ কারণ হ'ল গ্যাস্ট্রিক রিফ্লাক্স ডিজিজ, এটি এমন একটি পরিস্থিতি যা পেট অ্যাসিডকে খাদ্য পাইপের ব্যাক আপ প্রবাহিত করতে দেয়।

কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ এবং অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়াও খাদ্যনালীতে সমস্যা সৃষ্টি করে।

এসোফাগাইটিস ব্যথাজনক গ্রাসের পাশাপাশি নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির কারণ হতে পারে:

বুক ব্যাথা
পেট ব্যথা
একটি ঘোলা কণ্ঠস্বর
কাশি
অম্বল
বমি বমি ভাব
গলায় আঘাত
যদিও অন্য কারণগুলির তুলনায় কম সাধারণ, গলাতে আঘাত লাগলে গিলতে গিয়ে ব্যথাও হতে পারে।

খুব গরম এমন কিছু খাওয়া বা পান করা গলার ভিতরে বা খাবারের পাইপের ভিতরে জ্বলতে পারে। ধারালো প্রান্তযুক্ত একটি ক্র্যাকার বা চিপ খাওয়ার সময় লোকেরা গলার পিছনে স্ক্র্যাচ বা কাটাও করতে পারে।

আঘাতের অবস্থান এবং ব্যাপ্তির উপর নির্ভর করে কেবল খাবারের পাইপে গলার একপাশে বা আরও নিচে ব্যথা হতে পারে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+2 টি ভোট
3 টি উত্তর 1,013 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 636 বার দেখা হয়েছে
+6 টি ভোট
3 টি উত্তর 592 বার দেখা হয়েছে
+9 টি ভোট
3 টি উত্তর 1,897 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,459 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

266,226 জন সদস্য

95 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 93 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Nafis Hasan

    220 পয়েন্ট

  2. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  3. sobujalam

    110 পয়েন্ট

  4. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  5. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...