অতিরিক্ত পরিশ্রম, ব্যায়াম বা অতিরিক্ত মানসিক চাপ, আবেগ, উচ্ছ্বাস সাময়িকভাবে হৃদ্স্পন্দন বাড়িয়ে দিতে পারে ও এতে প্যালপিটেশন হয়। এটি স্বাভাবিক। আবার খুব জ্বর, রক্তশূন্যতা, নিকোটিন, ক্যাফেইন, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠাজনিত রোগও বুক ধড়ফড়ানির জন্য দায়ী। ডায়াবেটিক রোগীর রক্তে শর্করা হঠাৎ কমে যাওয়া বা থাইরয়েড হরমোনের আধিক্যে বুক ধড়ফড় করে। দীর্ঘদিনের ডায়াবেটিক রোগীর স্নায়ুগত জটিলতার কারণে বিশ্রামের সময়ও হৃদ্স্পন্দন কমে না। হার্টের ভাল্বের সমস্যা, জন্মগত হৃদ্রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট ফেইলিউর, বড় হয়ে যাওয়া হৃদ্যন্ত্রসহ হৃদ্যন্ত্রের নানা ধরনের অনিয়মিত স্পন্দনজনিত কারণে প্যালপিটেশন হয়। কিছু কিছু ওষুধও হৃদ্স্পন্দন বাড়িয়ে দেয়, যেমন অ্যামলোডিপিন, অ্যামিট্রিপটাইলিন, থাইরক্সিন ইত্যাদি।