এমবিভার্ট (Ambivert) কি? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+14 টি ভোট
19,787 বার দেখা হয়েছে
"মনোবিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (11,730 পয়েন্ট)

3 উত্তর

+3 টি ভোট
করেছেন (11,730 পয়েন্ট)
 
সর্বোত্তম উত্তর

আমাদের মাঝে কেউ কেউ এক্সট্রোভার্ট হয় অর্থাৎ কেউ খুব মিশুকে হয়(Extrovert) কেউ আবার নিজের মত একা থাকে(Introvert)।কিন্তু এদের মাঝামাঝি আরেক ভাগ আছে যারা কখনো ইন্ট্রোভার্ট আবার কখনো এক্সট্রোভার্ট।এদেরকে বলা হয় এমবিভার্ট।
জীবনে চলার পথে সবচেয়ে বেশি সমস্যা এমবিভার্টদের হয়।
যারা এমবিভার্ট তারা মাঝে মাঝে খুব হৈ চৈ করতে ভালোবাসে আবার মাঝে মাঝেই একা থাকতে ভালোবাসে।এরা সহজে সবার সাথে মিশে যায় কিন্তু তবুও এদের অনেক ফ্রেন্ড থাকেনা আবার এরা একদম একাও থাকেনা।গুটিকয়েক ফ্রেন্ড নিয়েই এরা থাকে।এদের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো শত কষ্ট হলেও এরা মুখ ফুটে বলবেনা কিছু আপনাকে।বরং সেই কষ্ট সহ্য করেই হাসিমুখে থাকবে।
তাই এদের মন খারাপ হলেও সেটা মুখে না বলা পর্যন্ত আপনি সেটা ধরতে পারবেননা।ওদের একটা আলাদা জগৎ থাকে।নিজেদের চারপাশে এরা একটা দেয়াল বানিয়ে নেয়।সে জগতে আপনি চাইলেই প্রবেশ করতেই পারবেননা।বরং সেখানে প্রবেশ করার চাবি হচ্ছে আপনার ভালোবাসা আর ভরসা করার মতো ব্যবহার।
এমবিভার্টরা যাকে ভালোবাসে তাকে খুব মন দিয়ে ভালোবেসে ফেলে।আর তাই কষ্টটাও বেশি পায়।কিন্তু তবুও এরা আপনার খারাপ চাইবেনা কোনোদিন।এরা আপনার প্রতি ভরপুর ফিলিংস রেখেও আপনাকে চাইলেও সেটা বুঝাতে পারবেনা।
এদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় কেউই এদের বুঝতে পারেনা।কারণ যে মানুষটা ঠিক একটু আগেই অনেক খুশি ছিলো হঠাৎ করেই সে বদলে গিয়ে একা থাকতে চাইলে কেউই সেটা ভালোভাবে নিবেনা।
তখন বেশিরভাগই তাদের ভুল বুঝে।কেউই বুঝেনা এখানে এদের কোনো হাত নাই।কেউ চাইলেও এদের এই চেঞ্জ হওয়া আটকাতে পারবেনা।
এমবিভার্টরা মাঝে মাঝে নিজেদের ভীষণ একা ভাবে।কারণ মন খুলে কথা বলার মতো কেউ হয়তো নেই।
এদেরকে শামুক বলা যায়।কারণ এরা বাহিরের দিকে শামুকের মতো শক্ত খোলস পরে থাকে কিন্তু এদের ভিতরটাও শামুকের শরীরের মতো নরম।
তাদের নিজেদের জগতে যদি আপনি একবার ঢুকে যেতে পারেন,তখন বুঝবেন সে আসলে আপনার চেনার চেয়েও কতটা অন্যরকম।তখন হয়তো আপনি তাকে আরও বেশি ভালোবেসে ফেলবেন।কিন্তু প্রবেশ করার অধিকার পেয়েও আপনি যদি তার সেই ভরসা-বিশ্বাস একবার ভেঙে ফেলেন তখন তার সেই জগৎ টা ভেঙে চুরমার হয়ে যায়।সে তখন ভীষণ একা হয়ে যায়।
এমবিভার্টদের ঠকানো অনেক সহজ।কারণ হাজারবার ঠকলেও এরা আপনার নামে একটা অভিযোগও করবেনা।কিন্তু সেই ঠকে যাওয়াই এদের ভীষণভাবে পালটে দেয়।তখন তারা তাদের চারপাশের জগৎ টাকে আরও ধোঁয়াশা বানিয়ে ফেলে।একদল মানুষ তখন তাদের ভুল বুঝে,ভাবে এরা ভাব নেয়।কিন্তু এরা হাসিমুখে এটার পিছনে থাকা সত্যিটা লুকিয়ে সব মেনে নেয়।
আপনাকে না জানিয়েই এরা আপনাকে সারাজীবন ভালোবেসে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে।আপনি হয়তো কোনোদিন জানতেও পারবেননা দূর থেকে কেউ একজন সবসময়ই আপনার ভালো চায়।আর তার জন্যই দিনশেষে এরা ভীষণ একা,ধোঁয়াশার রাজ্যে ডুবে থাকা একদল মানুষ যাদের আমরা বলি এমবিভার্ট

করেছেন (100 পয়েন্ট)
Amar Lamia and Ami Duijon e এমবিভার্ট
+1 টি ভোট
করেছেন (54,300 পয়েন্ট)
'এমবিভার্ট' শব্দটি ল্যাটিন শব্দ। ১৯২৭ সালে আমেরিকান মনস্তাত্ত্বিক 'কিম্বল ইয়ং' প্রথম এই শব্দটি আবিষ্কার করেন। 'এমবিভার্ট' শব্দটি মূলত দুটি শব্দের সংমিশ্রণে গঠিত। এর প্রথম অংশ 'এমবি' যার ইংরেজি অর্থ 'রাউন্ড এবাউট' অর্থাৎ চারপাশে, আর পরের অংশ হল 'ভারটারা' যার ইংরেজি অর্থ হল 'টু টার্ন' অর্থাৎ ঘোরানো। আর এই শব্দের যে সমস্ত গুণাবলি রয়েছে এগুলোকে বলে 'এমবিভার্সন'। এর বিপরীত শব্দ হল ইন্ট্রোভার্সন এবং এক্সট্রোভার্সন।
0 টি ভোট
করেছেন (240 পয়েন্ট)

আপনি কি একজন এমবিভার্ট?   

আমাদের মাঝে কেউ কেউ ইন্ট্রোভার্ট হয় আবার কেউ হয় এক্সট্রোভার্ট অর্থাৎ কেউ খুব মিশুক হয় কেউ আবার নিজের মত একা থাকে। কিন্তু এদের মাঝামাঝি আরেক ভাগ আছে যারা কখনো ইন্ট্রোভার্ট আবার কখনো এক্সট্রোভার্ট। যাদের বলা হয় এমবিভার্ট।

অর্থাৎ অন্যভাবে বলতে গেলে, ‘এমবিভার্ট এমন এক প্রকার মানুষদের সংজ্ঞায়িত করে, যারা একই সাথে একজন ইন্ট্রোভার্ট এবং এক্সট্রোভার্ট উভয়ের আচরণকে ধারণ করে থাকেন।’

জীবনে চলার পথে সবচেয়ে বেশি সমস্যা এমবিভার্টদের হয়। যারা এমবিভার্ট তারা মাঝে মাঝে খুব হৈ চৈ করতে ভালোবাসে আবার মাঝে মাঝেই একা থাকতে ভালোবাসে। এরা সহজে সবার সাথে মিশে যায় কিন্তু তবুও এদের অনেক ফ্রেন্ড থাকেনা আবার এরা একদম একাও থাকেনা।

গুটিকয়েক ফ্রেন্ড নিয়েই এরা থাকে। এদের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো শত কষ্ট হলেও এরা মুখ ফুটে বলবেনা কিছু আপনাকে। বরং সেই কষ্ট সহ্য করেই হাসিমুখে থাকবে। তাই এদের মন খারাপ হলেও সেটা মুখে না বলা পর্যন্ত আপনি সেটা ধরতে পারবেননা। ওদের একটা আলাদা জগৎ থাকে।

নিজেদের চারপাশে এরা একটা দেয়াল বানিয়ে নেয়। সে জগতে আপনি চাইলেই প্রবেশ করতে পারবেন না। বরং সেখানে প্রবেশ করার চাবি হচ্ছে আপনার ভালোবাসা আর ভরসা করার মতো ভালো ব্যবহার।

এমবিভার্টরা যাকে ভালোবাসে তাকে খুব মন দিয়ে ভালোবেসে ফেলে। আর তাই কষ্টটাও বেশি পায়। কিন্তু তবুও এরা আপনার খারাপ চাইবেনা কোনোদিন।এরা আপনার প্রতি ভরপুর অনুভুতি রেখেও আপনার থেকে নিদিষ্ট দূরত্ব চলবে আপনি চাইলেও সেটা বুঝাতে পারবেনা। এদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় কেউই এদের বুঝতে পারেনা।

কারণ যে মানুষটা ঠিক একটু আগেই অনেক খুশি ছিলো হঠাৎ করেই সে বদলে গিয়ে একা থাকতে চাইলে কেউই সেটা ভালোভাবে নিবেনা। তখন বেশিরভাগই তাদের ভুল বুঝে। কেউই বুঝেনা এখানে এদের কোনো হাত নাই। কেউ চাইলেও এদের এই পরিবর্তন হওয়া আটকাতে পারবেনা।

এমবিভার্টরা মাঝে মাঝে নিজেদের ভীষণ একা ভাবে। কারণ মন খুলে কথা বলার মতো কেউ হয়তো নেই। এদেরকে শামুক বলা যায়। কারণ এরা বাহিরের দিকে শামুকের মতো শক্ত খোলস পরে থাকে কিন্তু এদের ভিতরটাও শামুকের শরীরের মতো নরম। তাদের নিজেদের জগতে যদি আপনি একবার ঢুকে যেতে পারেন,তখন বুঝবেন সে আসলে আপনার চেনার চেয়েও কতটা অন্যরকম। তখন হয়তো আপনি তাকে আরও বেশি ভালোবেসে ফেলবেন।

কিন্তু প্রবেশ করার অধিকার পেয়েও আপনি যদি তার সেই ভরসা-বিশ্বাস একবার ভেঙে ফেলেন তখন তার সেই জগৎ টা ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। সে তখন ভীষণ একা হয়ে যায়।এমবিভার্টদের ঠকানো অনেক সহজ। কারণ হাজারবার ঠকলেও এরা আপনার নামে একটা অভিযোগও করবেনা। কিন্তু সেই ঠকে যায়। 

এমবিভার্টদের নিয়ে পৃথিবীর মানুষদের মাতামাতি শুরু মাত্র বিংশ শতাব্দীতে এসে। কিন্তু আপনি কি কখনো ভেবেছেন! আপনি নিজে একজন এমবিভার্ট কি না! বিষয়টি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের বিস্তর গবেষণা ইতিমধ্যে আমরা পেয়ে থাকি। একজন এমবিভার্ট ধর্মী মানুষ কি ধরনের আচরণ করতে পারে, কিংবা একজন এমবিভার্ট কিভাবে জীবন ধারণ করে এবং সেখানে বিশেষ কোনো দিক পরিলক্ষিত হয় কিনা এ সকল বিষয়ে মতামত দিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের নামীদামী গবেষকেরা। 

এমবিভার্টদের আচরণ :

ডব্লিউএসজে এর অনুসন্ধানে বলা হয়েছে, ‘এমবিভার্ট ধর্মীয় মানুষেরা যখন ইন্ট্রোভার্টদের মত আচরণ করে (চুপচাপ একাকী) তখন তারা বিরক্ত হয়ে যায়, আবার যখন তারা এক্সট্রোভার্টদের মত আচরণ করে তখনও শেষে তারা বিরক্ত হয়ে যান। তাই এই আচরণের মানুষগুলো দুটো চরিত্রকেই ধারণ করে তৃতীয় আরেকটি চরিত্র প্রকাশ করে থাকে।’

ব্রিটিশ মনস্তাত্বিক 'ব্রায়ান লিটল' এমবিভার্টদের বিশেষায়িত করতে গিয়ে বলেন- এমবিভার্ট ধর্মী মানুষেরা তাদের জীবন চলার পথে নিজের ব্যক্তিগত বিষয়ে তুলনামূলক বেশি স্বাধীনতা ভোগ করতে চায়। একজন এমবিভার্ট কখনোই নিজের উপর অন্য কারো হস্তক্ষেপ মেনে নিতে চায় না।
অন্য অনেক মনস্তাত্বিক মনে করেন- এই ধরনের মানুষেরা একদিকে যেমন মনের দিক থেকে শক্ত হয়ে থাকেন অন্যদিকে যেকোনো কঠিন সময়ে ভেবে চিন্তে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।

এমবিভার্টদের বৈশিষ্ট্য: 

ইন্ট্রোভার্ট এবং এক্সট্রোভার্টদের ন্যায় এমবিভার্টদের ও বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন-
১. নতুন মানুষদের সঙ্গে সামাজিক সম্পর্কে জড়াতে অভ্যস্ত।
২. খুব সহজেই মানুষদের বিশ্বাস করে থাকেন তবে একই সঙ্গে বিশ্বাস ভঙ্গ হলে সেই পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য প্রকৃতিগত ভাবেই প্রস্তুত থাকে।
৩. প্রচুর পরিমাণে ভ্রমণ এবং বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে সময় কাটাতে পছন্দ করে
৪. আত্মীয় কিংবা প্রতিবেশী সবার সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষায় অত্যন্ত পারদর্শী।
৫. সিদ্ধান্ত নিতে ভেবে চিন্তে আশপাশের অন্য সকলের কথা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত এমনভাবে নেয় যেনো কেউই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
৬. কাজের ক্ষেত্রে একত্রে অনেক মানুষের সঙ্গে কিংবা একাকী নিজের কাজ নিজে করে ফলতে পারেন।
৭. একই সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের মানুষদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে।
৮. একজন এমবিভার্ট একজন দক্ষ সংগঠক।

এমন আরও কিছু বৈশিষ্ট্য নিয়ে মূলত একজন এমবিভার্ট বেঁচে থাকেন। এ সব বৈশিষ্ট্য নিয়েই একজন মানুষ এমবিভার্ট হয়ে থাকে। বলুন তো আপনি কোন প্রকৃতির মানুষ! ইন্ট্রোভার্ট, এক্সট্রোভার্ট, নাকি এমবিভার্ট?

|| Source : 
https://www.aparajeobangla.com/seven-colours/news/17463  ||
করেছেন (160 পয়েন্ট)
+1
আমি কনফিউজড ছিলাম আমি আসলে কি! এখন নিশ্চিত হলাম যে, আমি একজন এম্বিভার্ট।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+1 টি ভোট
3 টি উত্তর 469 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
1 উত্তর 279 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 401 বার দেখা হয়েছে
07 ডিসেম্বর 2023 "মনোবিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Jihan (1,040 পয়েন্ট)

10,776 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

272,678 জন সদস্য

65 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 63 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. Shourov Viperr

    110 পয়েন্ট

  4. Khandoker Farhan

    110 পয়েন্ট

  5. Eyasin

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...