অল্প বয়সে চুল পেকে যায় কেন? আর চুল পাকলে কী করা উচিত? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+14 টি ভোট
6,791 বার দেখা হয়েছে
"তত্ত্ব ও গবেষণা" বিভাগে করেছেন (71,130 পয়েন্ট)

4 উত্তর

+3 টি ভোট
করেছেন (71,130 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর

Mohammed Mashum Billah Munna ঝলমলে সুন্দর কালো চুল আপনার বাহ্যিক সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তোলে। কিন্তু কম বয়সে পাকা চুল আপনাকে বাড়তি সমস্যায় ফেলতে পারে। মাথাভর্তি চুলে হুট করেই দুই একটা পাকা চুল নজরে আসতে পারে! এই পাকা চুল দেখে আপনার চোখ কপালে উঠতে পারে। এই সময় দুশ্চিন্তায় ঘুম হারাম। এত কম বয়সে চুল পাকাটা হয়তো বংশগত। অথবা চুলকে কুচকুচে কালো রাখতে কী করবেন এসব প্রশ্নের উত্তর জেনে নিন-

চুল কেন পেকে যাচ্ছে?

আমাদের চুলে কালো রং আসে মেলানিন নামের একটি রঞ্জক কণিকা থেকে। আমাদের শরীর যখন এই পদার্থটি উৎপাদন বন্ধ করে দেয় তখন চুলে রংহীন হয়ে যায় অর্থাৎ পেকে যায়। আপনি খুব কাছে থেকে লক্ষ্য করলে দেখবেন, পাকা চুল আসলে একটু হলদেটে। কারণ চুল তৈরি হয় কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন দিয়ে, তা হলদেটে। মেলানিন না থাকার কারণে পাকা চুল এ রকম হলদে দেখায়।

চুল পেকে যাওয়া কি বংশগত?

কম বয়সে চুল পেকে যাওয়া বংশগত হতে পারে এবং তা বাবা বা মা যে কারও দিক থেকেই আসতে পারে। আপনার বাবা অথবা মায়ের চুল যদি কম বয়সে পেকে যায় তাহলে আপনারও তা হতে পারে। শ্বেতাঙ্গদের চুল পাকে দ্রুত, ৩০ বছর বয়সের দিকে। অন্যদিকে আফ্রিকান-আমেরিকান এবং এশিয়ান মানুষের চুল পাকে দেরিতে।

স্ট্রেস থেকে কী চুল পাকে?

স্ট্রেস থেকে মানুষের চুল কম বয়সে পাকে, কিন্তু এটাও বংশগতির হাত থাকার জন্যই হয়। আপনার বাবা-মায়ের যদি চুল কম বয়সে পাকে, তাহলে আপনিও স্ট্রেসে থাকলে কম বয়সে পাকতে পারে। অন্যদিকে শরীরে ভিটামিন বি এর অভাব হলেও কম বয়সে চুল পাকতে পারে।

চুল একবার পেকে গেলে কী করতে পারেন আপনি?

১) চুল ডাই করে ফেলুন

পাকা চুলের যত্ন নেওয়ার প্রথম নিয়ম হলো, পাকা চুল উপড়ে ফেলা যাবে না। আপনি যদি বার বার পাকা চুল তুলে ফেলেন, তাহলে চুলের গোড়া ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং চুল পাতলা হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে চুল ডাই করে ফেলাই ভালো একটি উপায়। বাসায় বা পার্লারে চুল ডাই করিয়ে ফেলতে পারেন। এর পাশাপাশি চুলে ভালো মানের কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।

২) চুলে হাইলাইটার দিন

আপনি যদি চুলে রং করাতে না চান, তাহলে হালকা রং দিয়ে হাইলাইট করে ফেলতে পারেন। এতে পাকা চুলের উপস্থিতি চোখে পড়ে না।

৩) অস্থায়ী কনসিলার ব্যবহার করতে পারেন

প্রতি ছয় থেকে আট সপ্তাহ পর পর চুলে রং করতে পারেন, এর আগে নয়। কিন্তু এ সময়ের মাঝে তো আপনার পাকা চুলের গোড়া দেখা যাবে। তাহলে কী করবেন? এ সময়ে টেম্পোরারি হেয়ার কালার স্প্রে বা পাউডার ব্যবহার করতে পারেন। যদি তা হাতের কাছে না থাকে, তাহলে সিঁথির পাকা চুল ঢাকার জন্য অল্প পরিমাণে গাড় রঙের আইশ্যাডো ব্যবহার করতে পারেন।

চুল পাকা শুরু করলে আরও একটি কাজ করতে পারেন, আর তা হলো সান প্রটেকশন। আপনার মাথার ৫০ শতাংশের বেশি চুল যদি পেকে যায়, তাহলে তা সূর্যের আলোতে সহজেই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সুতরাং এ সময়ে ছাতা, টুপি বা স্কার্ফ ব্যবহার করতে পারেন। (সূত্র: কসমোপলিটান)

করেছেন
চুলে রং করলে তো চুল নষ্ট হয়ে যায়
+2 টি ভোট
করেছেন (1,750 পয়েন্ট)
অল্প বয়সে চুল পাকার কারণঃ--

দূষিত আবহাওয়াঃ পরিবেশে মিশে থাকা দুষিত উপাদান শরীরের তৈরি করে ‘ফ্রি র‌্যাডিকাল’ বা মুক্ত মৌল। এই মুক্ত মৌল ‘মেলানিন’ নষ্ট করে, ফলে চুলের বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়া দ্রুত হয়ে যায় এবং অকালে চুল ধুসর হয়।

মানসিক চাপঃ মানসিক চাপ আমাদের অনেক ধরনের ক্ষতির পেছনে দায়ী, যার মধ্যে অকালে চুল পেকে যাওয়াও রয়েছে। ‘ক্রোমেজোম’য়ে জিনের ঘনত্ব বেড়ে যায় অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে, ফলে চুলে রং পরিবর্তন হয়। তাই চুলের রং ধরে রাখতে চাইলে মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে।

ধূমপানঃ শুধু সরাসরি নয়, পরোক্ষ ধূমপানের কারণেও চুল ধুসর বর্ণ ধারণ করতে পারে। যারা ধূমপান করেন তাদের অকালে চুল পেকে যাওয়ার আশঙ্কা অধূমপায়ীদের তুলনায় আড়াই গুন বেশি। ধূমপানের বদভ্যাস ত্যাগ করার আরও একটি কারণ।

হরমোন পরিবর্তনঃ অকালে চুল পাকার একটি অন্যতম কারণ শরীরে হরমোনের মাত্রায় পরিবর্তন। পাশাপাশি এই কারণে চুলের ঘনত্ব, রং এবং বাইরের আস্তরেও পরিবর্তন আসতে পারে। এই প্রক্রিয়া সাধারণত ৩০ বছর বয়সের পর শুরু হয় যখন চুলে লক্ষণীয় পরিবর্তন দেখা যায়।

পুষ্টির অভাব: খাদ্যাভ্যাসে যদি সকল প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পর্যাপ্ত পরিমাণে না থাকে তবে অকালেই চুল পাকা শুরু হতে পারে। বিশেষত ভিটামিন বি টুয়েলভ’য়ের অভাবে চুল রুক্ষ, পাতলা এবং ধুসর বর্ণ ধারণ করে।

রোগঃ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাজনীত কিছু রোগের কারণে চুল পাকা শুরু হতে পারে অল্প বয়সেই। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাজনীত রোগ শরীরের কোষে আক্রমণ চালায়।

পারিবারিক কারণঃ অকালে চুল পাকার আরেকটি বড় কারণ হল বাবা-মায়ের অকালে চুল পেকে যাওয়া। অনেকসময় চুলে রং পরিবর্তন মানুষের জীন প্রভাবিত করে।
+1 টি ভোট
করেছেন (28,320 পয়েন্ট)
অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ

● বংশগত কারণটি অন্যতম। পরিবারে রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়স্বজনের মধ্যে কারও অকালে চুল পেকে যাওয়ার ইতিহাস থাকলে এমনটা হতে পারে।

● হরমোনের সমস্যায় অকালে চুল পাকতে পারে। হাইপোথাইরয়েডিজম ও হাইপারথাইরয়েডিজম—দুই সমস্যায়ই চুল অকালে পাকতে পারে। রক্তে থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ কমে গেলে তাকে হাইপোথাইরয়েডিজম বলে। এ হরমোনের পরিমাণ বেড়ে গেলে তাকে হাইপারথাইরয়েডিজম বলে।

● মানসিক অবসাদ, মানসিক চাপ, কষ্ট, দুশ্চিন্তা থেকে অকালে চুল পাকতে পারে। তারুণ্য ধরে রাখার ক্ষেত্রে সেরেটনিন হরমোন অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। মানসিক অবসাদ রক্তে সেরটনিন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়। পরিণামে ত্বক ও চুলের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে।

● সেরেটনিন হরমোন মানসিক উৎকর্ষের জন্যও কাজ করে। যত বেশি মন উৎফুল্ল থাকে, ইতিবাচক চিন্তা বেশি করবেন, তত সেরেটনিনের মাত্রা বেশি থাকে।

● ভিটামিনের অভাব একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফোলেট, ভিটামিন বি–১২, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডির অভাবে অকালে চুল পেকে যায়। ভিটামিন সি–জাতীয় খাবারের মধ্যে অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বক, চুলের পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। অপুষ্টি, ভিটামিন, মিনারেলের অভাবে অনেকের চুল অকালে পেকে যায়।

● অতিরিক্ত রাসায়নিক ব্যবহার করলে, চুল অতিমাত্রায় ডাই ও রং ব্যবহার করলেও চুল অকালে পাকতে পারে। সব প্রসাধনী সব বয়সের মানুষের জন্য উপযোগী নয়।

● ভেজাল খাবার, পরিবেশদূষণের জন্যও চুল পাকতে পারে।

● অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড, উচ্চমাত্রার প্রোটিন, অতিমাত্রায় কোমল পানীয় ও শারীরিক পরিশ্রমের অভাব এবং বয়স অনুযায়ী ওজন বেশি থাকলেও চুল অকালে পাকতে পারে।

● কিছু অটোইমিউন ডিজিজে চুল সাদা হয়ে যায়। এ ধরনের রোগের মধ্যে ভিটিলিগো অন্যতম।

● কেমোথেরাপি, রেডিওথেরাপিসহ কিছু ওষুধের প্রতিক্রিয়ায় চুল পেকে যায়।

- প্রথম আলো
+1 টি ভোট
করেছেন (6,760 পয়েন্ট)
কম বয়সে চুল পাকা মানে অস্বস্তিকর একটি বিষয়। লোকে বলতে শুরু করে—কুড়িতেই বুড়ি! কারণ কারও কারও কুড়ি বছর বা তার চেয়ে কম বয়সেই মাথায় চুল পেকে যেতে শুরু করে। কিন্তু কেন? গবেষকেরা বলছেন এর কোনো সঠিক কারণ তাঁরা বের করতে পারেননি এখনো। তবে জিনগত কারণেই কম বয়সে চুল পাকে।

একটি-দুইটি চুল পাকলে আবার অনেকে তা তুলে ফেলেন। এ নিয়েও অনেক কথার প্রচলন আছে। হয়তো কাউকে না কাউকে বলতে শুনেছেন, মাথায় একটা বা দুইটি চুল পাকতে শুরু করলে তা তুলে ফেলা উচিত নয়। কারণ, এতে ওই স্থানে দুটি চুল উঠতে পারে। মার্কিন বিশেষজ্ঞ রবার্ট বরিন বলছেন, এটা শুধু প্রচলিত কথা। মাথার পাকা চুল তুলে ফেলতে সেখান থেকে দুটো গজায় না। তবে পাকা চুল তোলাও ঠিক নয়।

 

যখন কেউ পাকা চুল তুলে ফেলেন তখনই ক্ষতিই হয়। এতে চুলের মূল থেকে যেভাবে চুল গজায় তা ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে যায়। সাদা চুল হচ্ছে রঙহীন চুল। আমাদের যখন বয়স বাড়ে তখন চুলের রঙের জন্য দায়ী রঞ্জক পদার্থ মেলানিনের সক্রিয়তা কমতে শুরু করে। এতে চুলের রং হারিয়ে সাদা হয়ে যায়। জীবনের একটা পর্যায়ে এসে সবারই চুল পাকতে শুরু করে।

অনেকের ২০ বছর বা তার চেয়ে কম বয়সেও চুল পাকতে দেখা যায়। একে বলা হয় চুলের অকালপক্বতা। গবেষকেরা বলছেন, কম বয়সে চুল পাকার পেছনে জিনগত প্রভাবের পাশাপাশি, অস্থিরতা, ধূমপান, দূষণ, মানসিক চাপ প্রভৃতি বিষয় কাজ করে।

চুল পাকলে তা রং করার জন্য নিয়মিত রাসায়নিক ব্যবহার করলে চুলের ক্ষতি হয়। স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য পুষ্টিমানসম্পন্ন খাবার অধিক গুরুত্বপূর্ণ।

প্রাকৃতিকভাবে চুল পাকা বন্ধ করার উপায়:

আমলকী চুল পাকা সামলায়: আমলকীতে আছে ভিটামিন সি ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। খাবারে আমলকী রাখলে চুল পাকা বন্ধ হতে পারে। এ ছাড়া মাথায় আমলকীর পেস্ট ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে উপকার পাওয়া যায়।

মেহেদিতে প্রাকৃতিক রং আসে: চুল পাকলে মেহেদির ব্যবহার অনেকেই করেন। এটি প্রাকৃতিক রং এনে দিতে পারে। মেহেদির সঙ্গে কফি পাউডার, একটু দই ও লেবুর রস যুক্ত করে মাথায় লাগিয়ে দুই-দিন ঘণ্টা রাখলে উপকার হয়। পরে পানি ও শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলতে হয়।

লেবুর রস ও বাদামের তেল: বাদামের তেলের সঙ্গে লেবুর রসে মিশিয়ে চুলে লাগাতে হবে। এতে চুল পাকার হার কমবে।

ব্ল্যাক টি: কম বয়সে চুল পাকা ঠেকাতে ব্ল্যাক টি দারুণ কার্যকর। চায়ের পাতা সিদ্ধ করে তা ঠান্ডা করতে হবে। মাথায় এটি ঘণ্টাখানেক রাখতে হবে। পরে শ্যাম্পু ছাড়া ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

সরিষার তেল: ঈষৎ উষ্ণ সরিষা বা নারকেল তেল নিয়মিত মাথায় ম্যাসাজ করলে চুল পাকা কমতে পারে।

বেশি পানি পান: স্বাস্থ্যকর খাবারের পাশাপাশি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে প্রচুর পানি পান করতে হবে। শরীরের বিষাক্ত পদার্থ স্বাস্থ্য সমস্যার পাশাপাশি চুল পাকার জন্য কারণ হতে পারে।

ফাস্ট ফুডে না: ফাস্ট ফুড খেলে চুল পরতে পারে ও চুল সাদা হয়ে যেতে পারে। যতটা সম্ভব এ ধরনের খাবার এড়িয়ে যেতে হবে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

0 টি ভোট
2 টি উত্তর 2,794 বার দেখা হয়েছে
15 নভেম্বর 2022 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Nadia (4,020 পয়েন্ট)
+5 টি ভোট
1 উত্তর 2,016 বার দেখা হয়েছে
09 ফেব্রুয়ারি 2021 "বিবিধ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Samsun Nahar Priya (47,700 পয়েন্ট)
+1 টি ভোট
2 টি উত্তর 583 বার দেখা হয়েছে
19 সেপ্টেম্বর 2022 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Athaher Sayem (1,750 পয়েন্ট)
+3 টি ভোট
1 উত্তর 650 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,456 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

265,690 জন সদস্য

116 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 115 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  2. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  3. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

  4. cakhiatv1com

    100 পয়েন্ট

  5. gk88ist

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...