সেরোটোনিন এবং এন্ডোরফিনের হরমোনের জন্য মূলত আমরা হাসি বা খুশি থাকি যাকে সত্যিকারের হাসি।নকল বা ফেক হাসির সময় এই হরমোন নিঃসৃত হয় না।
যেকোনো হাস্যকর মূহুর্তে আমাদের ব্রেন থেকে হাসার জন্য সংকেত আসে।এমনকি অনেক সময় মন খারাপের মূহুর্তেও আমরা হাস্যকর কথা শুনে হেসেই থাকি।কিন্তু খুব বেশি মন খারাপ হলে বা হাস্যকর মুহূর্তটা আমাদের মনজয় করতে না পারলে আমরা হাসি না কারণ মস্তিষ্ক আমাদের সিগন্যাল দেয় না হাসার জন্য অর্থাৎ হরমোন নিঃসৃত হয় না।তখন ইচ্ছা করলেও আমরা মন থেকে হাসতে পারব না।যদি হাসি তবে এইটা হবে নকল হাসি।
তাহলে তো বুঝায় যাচ্ছে ইচ্ছাকৃতভাবে মানুষ মন থেকে হাসতে পারে না যদি সে এইটা হাস্যকরই না ভাবে।
যদি বলেন যে পরিস্থিতির সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য কিভাবে মন থেকে সত্যিকারভাবে হাসতে পারি তাহলে সহজ একটা উপায় কোনো হাস্যকর ঘটনা মনে করেন এরপর হাসেন।নাহলে যে ঘটনা আপনার কাছে হাস্যকর নয় বা যা আপনার মনজয় করতে পারে নি সেই ঘটনার জন্য আপনি হাসতেও পারবেন না মন থেকে!
যদি সবসময় হাসিখুশি থাকতে চান তাহলে মন ভালো রাখুন সবসময়।হাসার চেষ্টা করুন তাহলে এমন পরিস্থিতিতে গম্ভীর থাকা লাগবে না!