Nishat Tasnim-
বাঘ স্তন্যপায়ী প্রাণী। তাই অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীর মতো বাঘও দুধ উৎপাদন করে বা বাঘের ছানা জন্মের পর কয়েক মাস সেই দুধ। আমরা জানি, বাঘ মাংসাশী প্রাণী। তাদের দুধ উচ্চমাত্রার এসিডিক হওয়ার কথা। তাছাড়াও বাঘের দুধে উচ্চমাত্রায় প্রোটিন থাকার কথা, যা পান করার পর ভাঙনের জন্য বাঘের পাকস্থলী উপযোগী। এক্ষেত্রে গরুর দুধের কথা যদি ভাবি, গরুর বাছুর জন্মের পর গরু কোলোষ্ট্রাম সমৃদ্ধ শাল দুধ উৎপন্ন করে। এই দুধে প্রোটিন ও পুষ্টির পরিমাণ বেশি থাকে। এই দুধ মানুষের হজম করা কষ্টকর। বাঘের দুধে সেই তুলনায় বেশি প্রোটিন থাকে, কারণ জীবনের বাকি সময়ও বাঘ উচ্চ প্রোটিন গ্রহণ করে।