এটি দেখতে অনেকটা অর্ধেক চাঁদের মত। দুইটি রক্ষীকোষের প্রত্যেকটিতে একটি করে নিউক্লিয়াস থাকে। এদের সাইটোপ্লাজম ঘন। রক্ষীকোষে মাইটোকন্ড্রিয়া, ক্লোরোপ্লাস্ট ও প্রচুর শ্বেতসার দানা থাকে। রক্ষীকোষের অন্তঃত্বকের প্রাচীর পুরু ও অস্থিতিস্থাপক হয়। অর্থাৎ এরা বাঁকে কম। অন্যদিকে, রক্ষীকোষের বহিঃত্বকের প্রাচীর খুব স্থিতিস্থাপক, অর্থাৎ অল্প চাপেই অনেক বেশী বাঁকে। রক্ষীকোষের এই বৈশিষ্ট্যের কারণে পত্ররন্ধ্র খোলে ও বন্ধ হয়। রক্ষীকোষের আশেপাশে বেশ কয়েকটা সাহায্যকারী কোষ থাকে।