Labib Uzzaman এর ওয়াল - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

Labib Uzzaman এর ওয়াল

ভেলকিবাজি -----------

বহুকাল আগের কথা । আক্কেলপুর গ্রামের এক যুবক এক রূপসী কন্যার প্রেমে পরে গেল । মেয়েটিও তাকে মনে মনে বেশ পছন্দ করতো । তখনকার সময় মোবাইল, ইন্টারনেট না থাকায় তাদের একমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম ছিল "পত্র আদান প্রদান"। কিন্তু সেটিও তেমন ভাল ভাবে করা যাচ্ছে না । কারন মেয়েটির বাবা বেশ রাগি মানুষ । চিঠি যদি উনার হাতে পরে তবে আর রক্ষা নেই কারোর ।
 মেয়েটি একদিন নদীতে পানি আনতে গেলে ছেলেটির সাথে দেখা হয় । তখন ছেলেটি মেয়েটিকে "অদৃশ্য চিঠির" কথা বলে ।
অদৃশ্য চিঠির মাধ্যমে তারা তাদের মনের কথা একে অন্যকে লিখতো। কেউ কিছুই টের পেল না ।
তাহলে বন্ধুরা চল জেনে নেই কি সেই "অদৃশ্য চিঠি"

এতে আমাদের কয়েকটি জিনিস দরকার হবে। সেগুলি হল -------

 পাকা লেবু , পানি , একটি বাটি , সাদা কাগজ , কটন বার্ড ,ম্যাচ ।

কিভাবে করবো ------------------

প্রথমে একটি বাটিতে লেবুর রসত নেই । এরপর এতে অল্প করে পানি মিশাই। এতে কটন বার্ড ভিজিয়ে একটি সাদা কাগজে কিছু লিখি । এরপর কাগজটিকে বাতাসে শুকাই । শুকিয়ে যাওয়ার পর দেখা যাবে কাগজটা আবার একটা সাদা কাগজ হয়ে গিয়েছে। কেউ বুঝতেই পারবে না এখানে  কিছু লিখা হয়েছে।

এবার চিঠির প্রাপক চিঠি পাওয়ার পর চিঠিটির কাগজটিকে ম্যাচের আগুন দিয়ে হালকা তাপ দিবে। এভাবে কিছুক্ষণ তাপ দিলেই লেখাটি ফুটে উঠবে।

এই পেছনের সাইন্স -------------

লেবুর রস হচ্ছে একটি বিজারক পদার্থ। তাপে এর জারণ ঘটে। জারণের ফলে এর থেকে অক্সিজেন বেরিয়ে যায় । এতে কাগজটি রঙিন হয়ে যায়।

দারুন না ব্যপারটা ? আজ এটুকুই থাক । আগামীতে আবার লিখব নতুন কিছু নিয়ে । ধন্যবাদ ।
01 অক্টোবর 2023 করেছেন Labib Uzzaman
ম্যাজিক -------------

রসায়ন নিয়ে লিখতে লিখতে কেমন জানি একটা এক ঘেয়েমি লাগছে । অনেক টপিক লিখার কারনে অনেক সময় লেখার মতো টপিকই খুজে পাচ্ছি না । তাই ভাবলাম একটু অন্যরকম কিছু করি । আমি ম্যাজিশিয়ান না হলেও জাদু দেখতে খুব পছন্দ করি । মেলায় ঘুরতে গেলে কিছু করি আর না করি জাদু আমি দেখবই । তাই চিন্তা করলাম রসায়ন নিয়ে কিছু একটা করে দেখা যেতেই পারে । তাহলে শুরু করা যাক ???????

এটি করতে হলে আমাদের কিছু জিনিস লাগবে । সেগুলি হল --------

২টি প্লাস্টিক ব্যাগ , লবণ ,বরফ , যে কোনো জুস ১ বোতল । জুস তুমি তোমার পছন্দ মতো নিতে পারো । আমার পছন্দ ম্যঙ্গো জুস । তাই আমি এটিই নিলাম ।

কিভাবে করব -----------

প্রথমে প্লাস্টিক ব্যাগে জুসটা  নিব । এরপর এই প্লাস্টিক ব্যাগটি অপর একটি প্লাস্টিক ব্যাগে ঢুকিয়ে দিব । এরপর প্লাস্টিক ব্যাগটির উপর বরফ দিব । কিছুক্ষণ পর বরফ মিশ্রিত ব্যাগে লবণ ঢালবো সামান্য পরিমাণে ।
​এরপর প্লাস্টিক ব্যাগটি ভালমতো আটকিয়ে রাখতে হবে ।এরপর ব্যাগটি নাড়াচাড়া করতে হবে । ব্যাগটি এমনভাবে নাড়াতে হবে যেন বরফ ও লবণ ভালমতো মিশে যেতে পারে ।

দেখো এবার কি হয় প্লাস্টিক ব্যাগটি খোলার পর ।

প্লাস্টিক ব্যাগটি খোলার পর জুসটা ঠাণ্ডায় জমে আইসক্রিম হয়ে গেছে।

এর কারন কি ??????????????

বরফের গলনাংক 0 ডিগ্রী। কিন্তু বরফের সাথে যখন লবণ মেশানো হয় তখন গলনাংক কমে হিমাংকের অনেক নিচে চলে আসে। ফলে লবণ মেশানো বরফ গলে যে অবস্থা হয় তার তাপমাত্রা 0 থেকে অনেক কম থাকে।

 যে সব মিশ্রণ দিয়ে খুব কম উষ্ণতার সৃষ্টি করা যায়, সেই সব মিশ্রণকে হিমমিশ্র (Freezing Mixture) বলে।

এখানেও এই ঘটনাটি ঘটেছে । যার ফলে তোমার জুস আইস্ক্রিমে পরিণত হয়েছে ।

সাবধানতা --------

 এই লবণমেশানো বরফ হাত দিয়ে ভুলেও ধরবে না এবং এই পরীক্ষাটি নিজে নিজে না করাই উত্তম। মনে রাখবে, বরফের মধ্যে যদি লবণ দেয়া হয় তা তাপমাত্রাকে 0 ডিগ্রীর অনেক নিচে নামিয়ে দেয়। তাই, কখনোই বরফের সাথে লবণ মিশাবে না ও মিশানো হলেও তা হাত দিয়ে ধরবে না।

আজ এ পর্যন্তই । অন্যদিন আবার কোনো একটি বিষয় নিয়ে লেখার চেষ্টা করবো । ততোদিন ভাল থেকো । ধন্যবাদ ।
01 অক্টোবর 2023 করেছেন Labib Uzzaman
পিএইচের মান কি ঋনাত্বক হতে পারে ?
 
এর উত্তর হচ্ছে অবশ্যই পারে । pH একক ব্যবহার করা হয় অম্ল ও ক্ষারের লঘু দ্রবণের ক্ষেত্রে । অর্থাৎ ডেসিমোলারের চেয়ে কম ঘনমাত্রার অম্ল ও ক্ষারের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য ।
তাই তুমি যদি ডেসিমোলারের চেয়ে অধিক ঘনমাত্রার এসিড নাও তাহলে এর পিএইচের ঋনাত্বক মানই পাবে । যেমন : 2M HCl এর pH হল : -0.30
01 অক্টোবর 2023 করেছেন Labib Uzzaman
হাইড্রোজেন তুমি কার ??????????????????
 
যদি প্রশ্ন করা হয় এসিডের পিএইচ নির্ণয়ে আমরা যে হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রা বিবেচনা করি সেটি কোথা থেকে এলো ? এসিড থেকে নাকি এসিডে থাকা পানি থেকে ?
 
তোমাদের অনেকই লাফিয়ে বলে উঠবে “এসিড ছাড়া আর কার থেকেই বা হবে ? “
কিন্তু কথাটি সম্পূর্ণ সঠিক নয় কারন পিএইচ নির্ণয়ে আমরা যে হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রা হিসাব করি তা এসিড ও পানি উভয়টি থেকেই আসে । কিন্তু পানির ঘনমাত্রা অতি সামান্য  (10^-7M) হওয়ায় পিএইচের মানের তেমন পরিবর্তন হয় না । তাই আমরা একে মনে মনে বাদ দিয়ে থাকি । যেমন –
0.001M HCl এর pH কত ?      
                       HCl = H++ Cl-
                  pH=-log[H+]
                        =-log[0.001]
                  =3
 
আবার , পানির হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রাকে বিবেচনা করে পিএইচ নির্ণয় করি ।
pH=-log[0.001 + 10^-7 ]
  = 2.99999 ; যাকে আমরা 3 লিখতে পারি ।

আশা করি বুঝে গেছ ????
01 অক্টোবর 2023 করেছেন Labib Uzzaman
pH বিভ্রাট -----------

10^-8M (টেন টু দি পাওয়ার মাইনাস এইট মোলার ) HCl এর pH কত ?

                     HCl= H++ Cl-
                  pH=-log[H+]
                      =-log[10^-8]
                      =8
কি গন্ডোগোল লেগে গেল ? এসিডের পিএইচ ত ৭ এর কম হয় । কিন্তু এখানে বেশি হল কেমন করে ?
তার মানে কিছু একটা ভুল হয়েছে । চল দেখে নেই ।

এসিডের ঘনমাত্রা 10^-5 (টেন টু দি পাওয়ার মাইনাস ফাইভ ) এর কম হলে পানির ঘনমাত্রা 10^-7(টেন টু দি পাওয়ার মাইনাস সেভেন ) যোগ করে pH বের করতে হবে ।

 পানি অতি সামান্য পরিমানে আয়নিত হয় । এর ফলে উৎপন্ন হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রা  10^-7M.প্রায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পানির আয়নিত হওয়াকে আমরা উপেক্ষা করি। কারন এর মান অতি ক্ষুদ্র ।
কিন্তু এক্ষেত্রে এসিডের ঘনমাত্রা 10^-8M . যা পানিতে উৎপন্ন হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রার চেয়ে আরো ১০ গুন কম ।
তাই পানিতে উৎপন্ন হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রাকে এখন আর উপেক্ষা করা যাবে না ।
তাই পিএইচ হবে –

            pH=-[10^-8+10^-7]
                =6.958.
30 সেপ্টেম্বর 2023 করেছেন Labib Uzzaman
গাঢ় এসিড ও লঘু এসিডের সক্রিয়তা ---------------

যে সকল এসিডে পানির পরিমান কম তাদেরকে গাঢ় এসিড ও যাদের পানির পরিমান বেশি তাদেরকে লঘু এসিড বলে।
গাঢ় এসিডের চেয়ে লঘু এসিড বেশি সক্রিয়তা দেখায় । এর কারন হল কোন এসিডের সক্রিয়তা নির্ভর করে জলীয় দ্রবনে হাইড্রোজেন আয়নের সংখ্যার উপর।হাইড্রোজেন আয়নের সংখ্যা যত বেশি হবে এসিড এত বেশি সক্রিয় হবে।
গাঢ় এসিডের ক্ষেত্রে এর অনুগুলি নিজেদের মধ্যে সংযোজিত হয়ে একটি দল তৈরি করে। যার ফলে মুক্ত এসিডের অনুর সংখ্যা কম হয় । তাই এদের থেকে উৎপন্ন হাইড্রোজেন আয়নের সংখ্যাও কম হয়।
কিন্তু লঘু এসিডের অনু সমূহ কোনো প্রকার দল গঠন করতে পারে না । তাই এতে উৎপন্ন হাইড্রোজেন আয়নের সংখ্যাও গাঢ় এসিডের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে ।
30 সেপ্টেম্বর 2023 করেছেন Labib Uzzaman
এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে শক্তিশালী এসিডটির নাম
যদি জানতে চাওয়া হয়... কিসের নাম বলবেন ?
সালফিউরিক এসিড? নয়তো বড়জোড় পারক্লোরিক এসিড!? না...
এগুলোর একটিও পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী এসিড নয়।
ফ্লুরো- এন্টিমোনিক এসিড (H2SbF7)।
পৃথিবীতে মানুষের জানা সবচেয়ে ভয়াবহতম এসিডের নাম।
যা কিনা ১০০% সালফিউরিক এসিডের চেয়েও 2x10^19 গুণ
বেশি এসিডিক !!!
এটিকে প্রস্তুত করা হয় সমান অনুপাতে হাইড্রোজেন
ফ্লুরাইড(HF) এবং এন্টিমনি পেন্টাফ্লুরাইড (SbF5)
মিশিয়ে। এসিডটির থেকে সর্বোচ্চ বিষাক্ত বাষ্প
বেরোয়! এটি পানির সংস্পর্শে আসলে প্রচন্ড
বিস্ফোরণ ঘটায়।
তাছাড়া সবচে’ ইন্টারেস্টিং ব্যাপারটা হলো আপনি কিন্তু
বিকার বা টেস্টটিউবে পরীক্ষার জন্য
এসিডটি নিতে পারবেন না । কারণ এসিডটি এতোখানিই তীব্র
যে তা কাঁচকে দ্রবীভূত করে ফেলে !!! তাই একে সংরক্ষণ
করা হয় পলি-টেট্রা-ফ্লুরাইড-ইথিলিন এর তৈরী বিশেষ
পাত্রে!!!
ভাবছেন এমন বিষাক্ত ভয়াবহ এসিড বানানোর দরকার
কি? কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং এ এর ব্যাপক ব্যবহার
ক্ষেত্র রয়েছে... এসিডটি যেকোন জৈব যৌগকে প্রোটন
গ্রহণ (Protonate) করতে বাধ্য করে।।।
30 সেপ্টেম্বর 2023 করেছেন Labib Uzzaman
প্রশমন বিক্রিয়া ও অম্ল ক্ষারক বিক্রিয়া বিভ্রাট-----------

প্রশমন বিক্রিয়া কাকে বলে ? প্রশ্ন করলে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর উত্তর হচ্ছে " এসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়ায় লবন ও পানি উৎপন্ন হলে তাকে প্রশমন বিক্রিয়া বলে ।"
কিন্তু উত্তরটি আংশিক সঠিক । কখনোই একে সম্পূর্ণ সঠিক বলা যাবে না । আজ আমরা এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক ধারনা দেওয়ার নেওয়ার চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ।

যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় এসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়া করে লবন ও পানি উৎপন্ন হলে তাকে  অম্ল ক্ষারক বিক্রিয়া (acid-base reaction) বলে ।

এটি ৪ প্রকার । যেমন ঃ
১। তীব্র এসিড ও তীব্র ক্ষারের বিক্রিয়া
২।মৃদু এসিড ও মৃদু  ক্ষারের বিক্রিয়া
৩। মৃদু এসিড ও তীব্র ক্ষারের বিক্রিয়া
৪।তীব্র এসিড ও মৃদু  ক্ষারের বিক্রিয়া

এবার বলব প্রশমন বিক্রিয়ার কথা । যে বিক্রিয়ায় সমধর্মী এসিডে সাথে সমধর্মী ক্ষারের বিক্রিয়ায় লবন ও পানি উৎপন্ন হয় তাকে প্রশমন বিক্রিয়া বলে ।
সমধর্মী বলতে বুঝানো হয়েছে এসিড ও ক্ষার একই ধরনের হতে হবে ।অর্থাৎ তীব্র এসিড বিক্রিয়ার জন্য নেওয়া হলে ক্ষার হিসাবে তীব্র ক্ষারকেই নিতে হবে অথবা মৃদু এসিড  বিক্রিয়ার জন্য নেওয়া হলে ক্ষার হিসাবে মৃদু ক্ষারকেই নিতে হবে । এর ভিন্ন হলে তাকে প্রশমন বিক্রিয়া বলা যাবে না । অম্ল ক্ষারক বিক্রিয়া বলতে হবে ।

অম্ল ক্ষারক বিক্রিয়ায় প্রাপ্ত লবন নিরপেক্ষ হয় না কিন্তু প্রশমন বিক্রিয়ায় প্রাপ্ত লবন নিরপেক্ষ হয় । যেমন ঃ
 মৃদু এসিড ও তীব্র ক্ষারের বিক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় ক্ষারীয় লবন ও
তীব্র এসিড ও মৃদু  ক্ষারের বিক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় এসিডিক লবন ।

আশাকরি এ বিষয়ে আর কোনো সমস্যা হবে না ইনশাল্লাহ ।

বিজ্ঞান শিখুন , বিজ্ঞান জানুন ।
30 সেপ্টেম্বর 2023 করেছেন Labib Uzzaman
বিযোজন ও বিয়োজন বিক্রিয়া ঃ

বিযোজন ও বিয়োজন শব্দ দুটি একই রকমের হলেও আসলে এদের দিয়া আলাদা আলাদা বিষয় বুঝানো হয় । বিজ্ঞানে এই দুটি শব্দ প্রায়ই ব্যবহার করা হয় । কিন্তু অনেকেই এই শব্দ দুটির যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারে না । তাই আজকের লেখটি কিছুটা হলেও এই সমস্যা সমাধানের জন্য ভূমিকা রাখতে পারে।

যে প্রক্রিয়ায় তাপ রাসায়নিক পদার্থের প্রভাবে ১টি যৌগ ভেঙ্গে ২ বা ততোধিক ভিন্ন পদার্থে পরিনত হয় তাকে বিযোজন বিক্রিয়া বলে । যেমন ঃ   CaCO3  =  CaO  +  CO2   .

যে প্রক্রিয়ায় কোন যৌগিক পদার্থ জলীয় দ্রবনে বিভাজিত হয়ে ধনাত্বক ও ঋনাত্বক আয়নে পরিনত হয় কিন্তু দ্রাবক সরিয়ে নিলে আয়নগুলি পূনরায় সংযোজিত হয়ে মূল যৌগ গঠন করে তাকে বিয়োজন বিক্রিয়া বলে।যেমন ঃ   NaCl  =  Na+   +   Cl-  .

বিযোজন বিক্রিয়া একটি একমুখী বিক্রিয়া কিন্তু বিয়োজন বিক্রিয়া একটি একটি উভমুখী বিক্রিয়া ।

বিযোজন বিক্রিয়া সংঘটনকালে কোন মাধ্যমের প্রয়োজন হয় না কিন্তু বিয়োজন বিক্রিয়া সংঘটনকালে মাধ্যমের প্রয়োজন হয়।

বিযোজন বিক্রিয়া সংঘটনকালে তাপ বা আলো প্রয়োগের প্রয়োজন হয় কিন্তু বিয়োজন বিক্রিয়া সংঘটনকালে তাপ বা আলো প্রয়োগের প্রয়োজন হয় না।
30 সেপ্টেম্বর 2023 করেছেন Labib Uzzaman

10,733 টি প্রশ্ন

18,381 টি উত্তর

4,731 টি মন্তব্য

243,484 জন সদস্য

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna
...