অতিরিক্ত চিন্তা করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে।সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমন তথ্যই পাওয়া গেছে।হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের করা এই স্টাডি ‘নেচার’ সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষকেরা বেশ কয়েকটি মৃত ব্যক্তির দেহ নিরীক্ষা করে এক ধরণের প্রোটিনের মাত্রার পার্থক্য দেখতে পেয়েছেন।এই প্রোটিনটি হল ‘রেস্ট’। যেসব মানুষ একশ বছর বয়সে মারা গিয়েছেন তাদের মস্তিষ্ক টিস্যুতে এই প্রোটিনের পরিমাণ যারা ৬০-৭০ বছর বয়সে মারা গিয়েছেন তাদের তুলনায় বেশি।
বর্তমানে, জীবন্ত মস্তিষ্কে REST পরিমাপ করা সম্ভব নয়।
মানব মস্তিষ্কে তাদের অনুসন্ধানগুলি পরীক্ষা করার আগে গবেষকরা তাদের মস্তিষ্কের ক্রিয়াকলাপ বৃদ্ধি এবং হ্রাস এর ক্ষেত্রে কীট এবং ইঁদুর ব্যবহার করেছিলেন।
তারা একই ফলাফল পেয়েছিল: যে প্রাণীদের মস্তিষ্কের টিস্যুতে Rest নেই তারা আরও দ্রুত হারে মারা গিয়েছিল।
গবেষকদের মতে,এর মাধ্যমে বোঝা যায় যারা মানসিকভাবে বেশি সক্রিয় তাদের জীবনকাল তুলনামূলক কম। গবেষকেরা আরও বলেন, মেডিটেশন এর মত ক্রিয়াকর্মগুলো দীর্ঘায়ু পেতে সহায়ক হতে পারে।