আমরা বর্তমানে আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে বাস করছি। আধুনিক বিজ্ঞানের মধ্যে মহাকাশ বিজ্ঞান অন্যতম। যার প্রধান উদ্দেশ্যই হলো মহাবিশ্বের সৃষ্টি রহস্য বের করা এবং নতুন কোন গ্রহ মানুষের জন্য বাসযোগ্য হতে ...
১৯৭০ সাল, নাসার মার্শাল স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের বিজ্ঞানবিষয়ক সহ-পরিচালক ছিলেন ড. আর্নস্ট স্টুলিঙ্গার। সেই সময় নাসা থেকে মহাকাশ গবেষণা ও অভিযান নিয়ে নানান পরিকল্পনা হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই এর ব্যয় অনেক। নাসার ...
মহাকাশ স্টেশন সম্পর্কে আমরা সবাই-ই কম বেশি জানি। নানা রকম বৈজ্ঞানিক গবেষণা, প্রাণের অনুসন্ধান সহ বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য মহাকাশে এই স্থাপনার সৃষ্টি। পৃথিবীর মূল বায়ুস্তরের উপরে নির্দিষ্ট কক্ষপথে এরা অবস্থান ...
গত কয়েকদিনে অনলাইনে সবার আলোচনার অন্যতম বিষয় হলো জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ এর "ফার্স্ট ডীপ ফিল্ড" ইমেজ। পৃথিবী সৃষ্টির আগের গভীর মহাশুন্যের হাজার হাজার বছর পুরোনো গ্যালাক্সি ও ছায়াপথের ছবি তুলে ...
আমরা মাঝে মাঝেই শুনতে পাই যে, বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গ্রহে অদ্ভুত শব্দ বা তরঙ্গের সন্ধান পেয়েছেন। এ নিয়ে বিস্তর গবেষণাও চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। এবার এমনই রেডিও সংকেত নিয়ে আরো একটি চমকপ্রদ ...
ক্রাস্টেসিয়ান দ্বারা অনুপ্রাণিত প্রযুক্তি আমাদের মহাকাশের দূরবর্তী ঘটনা বিশ্লেষণ করতে সাহায্য করতে পারে। যেমনঃ সুপারনোভা সংঘর্ষ এবং সৌর বায়ু যা আমাদের নিজস্ব গ্যালাক্সির অতীত ...
প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় আজ মানুষের পদার্পণ প্রায় সকল ক্ষেত্রে। প্রতিনিয়তই বিজ্ঞানের সফলতা দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে। নতুন নতুন উদ্ভাবনী কৌশলে বিজ্ঞানীরাও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এরই সংযুক্তিতে সামনে এলো নতুন ...
৫৫৫ দশমিক ৫৫ ক্যারেটের বিরল এক ব্ল্যাক ডায়মন্ডের প্রদর্শনী চলছে দুবাইতে। ‘মহাকাশ থেকে আসা’- "দ্য এনিগমা" নামের ৫৫৫.৫৫ ক্যারেটের এই কালো হীরাটি "বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্ল্যাক ডায়মন্ড"। এই আকৃতির প্রাকৃতিক কালো হীরা পৃথিবীতে খুবই ...
পৃথিবীর বুকে যেকোনো আজব ও অদ্ভুত ঘটনার কথা শুনলেই সবার প্রথমে যে দেশের কথা আমাদের মাথায় আসে তা হলো চীন। চীন যে শুধুই অদ্ভুত ও আজব সব ঘটনা জন্মস্থান ব্যাপারটা ...
মহাকাশ যুগের পর যুগ ধরে আগ্রহ যুগিয়েছে লাখো মানুষকে। মহাকাশে উড়ে বেড়ানোর স্বপ্ন দেখেছেন অনেকেই, কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণও হয়তো হয়নি অনেকেরই। নভোচারী হওয়ার জন্য বা নভোচারী হতে চাইলে যে ...
অ্যাসপিরিনের পরিমিত মাত্রা দীর্ঘদিন ধরে কার্ডিওভাসকুলার রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। অতীতের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দৈনিক অ্যাসপিরিন...