- প্রথমত, সূর্যের চারদিকে পৃথিবীর যে কক্ষপথ রয়েছে এই কক্ষে পৃথিবী প্রায় ২৩.৪ ডিগ্রি কাত হয়ে ঘূর্ণন কাজ চালায়। এই কাত হয়ে থাকার কারণে উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধবাসীরা সারা বছরে কখনোই সম পরিমান সূর্যরশ্মি পায় না। ফলে দুই গোলার্ধে ভিন্ন ভিন্ন মৌসুম চলতে থাকে। মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত উত্তর গোলার্ধ সূর্য অভিমুখে হেলতে থাকে এবং বসন্ত ও গ্রীষ্মের আগমন ঘটে।সেপ্টেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত উত্তর গোলার্ধ সূর্যের উল্টোদিকে হেলতে থাকে এবং শরৎ ও শীতের সূচনা হয়। এই সময়ে দক্ষিণ গোলার্ধে ঠিক বিপরীত কার্যক্রম চলতে থাকে। প্রতি বছর দুটো মুহূর্তকে solstice বলা হয়, যখন পৃথিবীর অক্ষগুলি সূর্যের দিকে সর্বাপেক্ষা কাত হয়ে থাকে। যখন গোলার্ধ সূর্যের দিকে সর্বাপেক্ষা ঝুঁকে তা ওই গোলার্ধে সবচেয়ে বড় দিন। আর গোলার্ধ যখন সূর্যের বিপরীত দিকে সর্বাপেক্ষা ঝুঁকে তা ওই গোলার্ধে সবচেয়ে বড় রাত।
উত্তর গোলার্ধে Summer Solstice সাধারণত ২১ জুনের কাছাকাছি সময়ে হয়ে থাকে। আর Winter Solstice হবে ২২ ডিসেম্বরের কাছাকাছি কোন সময়ে। তাই এ দুটি তারিখ উত্তর গোলার্ধে যথাক্রমে সবচেয়ে বড় দিন ও সবচেয়ে বড় রাত হিসেবে পালিত হয়।
- Solstice ঘটার দ্বিতীয় কারণ পৃথিবীর কোথায় সূর্যকে দেখা যাবে এর উপর নির্ভর করে। উত্তর গোলার্ধে যখন Summer Solstice হয় তখন সূর্য সরাসরি ক্যান্সার অব ট্রপিক এর উপর অবস্থান করে (দ্রাঘিমাংশ ২৩.৫ ডিগ্রি উত্তর)। এই সময় আপনি যতই উত্তরে যেতে থাকবেন সূর্যকে ততটাই মাথার উপর উপুড় থাকা অবস্থায় দেখতে পাবেন। আর উত্তর গোলার্ধে শীতের সময় সাধারণত সূর্য সরাসরি মকর ক্রান্তির উপর অবস্থান করে।
“ব্যাকটেরিয়া” থেকে তৈরি হবে স্টিল বা ইস্পাতের চেয়ে শক্তিশালী ফাইবার!
স্পাইডার সিল্ক, শুনলেই মাথায় আসে, আরে মাকড়সার আবার কিসের সিল্ক!! কিন্তু জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে তৈরি ব্যাকটেরিয়া, স্টিল বা ইস্পাতের...