চীনের উহান ও শেনজেন এলাকাগুলোতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রায় ২০০০ রোগীর রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষায় দেখা যায়, যারা ‘A’ গ্রুপধারী, তাদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার প্রবনতা সবচেয়ে বেশি। ‘O’ গ্রুপধারীদের ক্ষেত্রে এ সংখ্যাটা সবচেয়ে কম।
গবেষকরা বলছেন, ‘A’ ব্লাডগ্রুপধারীদের সবচেয়ে বেশি সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে। পাশাপাশি ‘A’ গ্রুপধারী কোনো রোগী পেলেই তারা আরো উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দেন৷যদিও উনারা আরো কিছু রোগী নিয়ে কাজ করছেন।
হুবেই প্রদেশের উহান রাজ্যের জনসংখ্যা ১ কোটি ১০ লাখ। তার মধ্যে ‘O’ ব্লাডগ্রুপধারীদের (৩৪%) সংখ্যা ‘A’ ব্লাডগ্রুপধারীদের (৩২%) থেকে বেশি হলেও আক্রান্ত লোকদের মধ্যে ২৫% লোক ‘O’ ব্লাডগ্রুপধারী, যেখানে ‘A’ ব্লাডগ্রুপধারীদের সংখ্যা ৪১%।
উহান বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিনের গবেষক ওয়াং জিংহুয়ানের নেতৃত্বাধীন গবেষক দল উহান ও শেনঝেনের ৩ টি হাসপাতালে করোনাভাইরাস আক্রান্ত ২১৭৬ জন রোগীর রক্ত পরীক্ষা করে এই ফলাফল পেয়েছেন। কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া ২০৬ জনের বিভিন্ন বয়সের মানুষের রক্তের গ্রুপ বিবেচনায় নিয়ে তারা দেখেছেন এদের মধ্যে ৮৫ জন ‘A’ গ্রুপের রক্তধারী আর ৫২ জন ‘O’ গ্রুপের।
‘A’ গ্রুপের রোগীরদের মৃত্যুর হার ‘O’ গ্রুপের রোগীদের চেয়ে ৬৩ শতাংশ বেশি। বিভিন্ন ব্লাডগ্রুপের সাথে ভাইরাসের সম্পর্ক নিয়ে এখন পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি। তবে ধারনা করা হচ্ছে যে, ‘O’ ব্লাডগ্রুপধারীদের দেহে anti-A এন্টিবডি ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিন মানুষের শরীরের রিসেপ্টরের সাথে সংস্পর্শে বাধা দেয়, যার ফলে ভাইরাস দেহে গিয়ে সুবিধা করতে পারেনা। তবে এখনো এটা নিয়ে আরো অনুসন্ধান চলছে।
তবে গবেষকরা বলছেন, এর মানে এই নয় যে যারা ‘O’ ব্লাডগ্রুপধারী তারা করোনায় আক্রান্ত হবেন না। তাদের অবশ্যই নিয়মিত হাত ধোয়াসহ অন্যান্য সতর্কতা মেনে চলতে হবে।
ব্লাডগ্রুপ বিভিন্ন দেশের মানুষের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম৷ আমেরিকায় ৪৪% লোক ‘O’ ব্লাডগ্রুপের অধিকারী, যেখানে ‘A’ ব্লাডগ্রুপের লোকের সংখ্যা ৪১%। কিন্ত চীনের উহানে সে সংখ্যাটা যথাক্রমে ৩২% এবং ৩৪%। তবে তার মধ্যে করোনায় আক্রান্ত যথাক্রমে ২৫% এবং ৩৮%।
চীনের উহান ও শেনজেন এলাকাগুলোতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রায় ২০০০ রোগীর রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষায় দেখা যায়, যারা ‘A’ গ্রুপধারী, তাদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার প্রবনতা সবচেয়ে বেশি। ‘O’ গ্রুপধারীদের ক্ষেত্রে এ সংখ্যাটা সবচেয়ে কম।
গবেষকরা বলছেন, ‘A’ ব্লাডগ্রুপধারীদের সবচেয়ে বেশি সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে। পাশাপাশি ‘A’ গ্রুপধারী কোনো রোগী পেলেই তারা আরো উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দেন৷
যদিও উনারা আরো কিছু রোগী নিয়ে কাজ করছেন।
বৈশ্বিক উষ্ণতায় বরফের দেশে জেগে উঠছে ভয়ঙ্কর রোগবাহী ভাইরাস,ব্যাকটেরিয়া |
হুবেই প্রদেশের উহান রাজ্যের জনসংখ্যা ১ কোটি ১০ লাখ। তার মধ্যে ‘O’ ব্লাডগ্রুপধারীদের (৩৪%) সংখ্যা ‘A’ ব্লাডগ্রুপধারীদের (৩২%) থেকে বেশি হলেও আক্রান্ত লোকদের মধ্যে ২৫% লোক ‘O’ ব্লাডগ্রুপধারী, যেখানে ‘A’ ব্লাডগ্রুপধারীদের সংখ্যা ৪১%।
উহান বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিনের গবেষক ওয়াং জিংহুয়ানের নেতৃত্বাধীন গবেষক দল উহান ও শেনঝেনের ৩ টি হাসপাতালে করোনাভাইরাস আক্রান্ত ২১৭৬ জন রোগীর রক্ত পরীক্ষা করে এই ফলাফল পেয়েছেন। কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া ২০৬ জনের বিভিন্ন বয়সের মানুষের রক্তের গ্রুপ বিবেচনায় নিয়ে তারা দেখেছেন এদের মধ্যে ৮৫ জন ‘A’ গ্রুপের রক্তধারী আর ৫২ জন ‘O’ গ্রুপের।
‘A’ গ্রুপের রোগীরদের মৃত্যুর হার ‘O’ গ্রুপের রোগীদের চেয়ে ৬৩ শতাংশ বেশি। বিভিন্ন ব্লাডগ্রুপের সাথে ভাইরাসের সম্পর্ক নিয়ে এখন পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি।
তবে ধারনা করা হচ্ছে যে, ‘O’ ব্লাডগ্রুপধারীদের দেহে anti-A এন্টিবডি ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিন মানুষের শরীরের রিসেপ্টরের সাথে সংস্পর্শে বাধা দেয়, যার ফলে ভাইরাস দেহে গিয়ে সুবিধা করতে পারেনা। তবে এখনো এটা নিয়ে আরো অনুসন্ধান চলছে।
তবে গবেষকরা বলছেন, এর মানে এই নয় যে যারা ‘O’ ব্লাডগ্রুপধারী তারা করোনায় আক্রান্ত হবেন না। তাদের অবশ্যই নিয়মিত হাত ধোয়াসহ অন্যান্য সতর্কতা মেনে চলতে হবে।
ব্লাডগ্রুপ বিভিন্ন দেশের মানুষের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম ৷ আমেরিকায় ৪৪% লোক ‘O’ ব্লাডগ্রুপের অধিকারী, যেখানে ‘A’ ব্লাডগ্রুপের লোকের সংখ্যা ৪১%। কিন্ত চীনের উহানে সে সংখ্যাটা যথাক্রমে ৩২% এবং ৩৪%। তবে তার মধ্যে করোনায় আক্রান্ত যথাক্রমে ২৫% এবং ৩৮%।