বৃষ্টি থেকে বিদ্যুৎ।ভাবছেন এও কি সম্ভব? সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমনটাই দাবি করেছেন। যদিও আমরা এখনো সেরকম প্রযুক্তি অনেক দূরে যেখানে ছাতা জেনারেটর হিসেবেও কাজ করতে পারে ।
সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গিয়েছে এমন উপায় থাকতে পারে যেখানে বৃষ্টির পানি থেকে কর্মদক্ষতার সাথে শক্তি উৎপাদন করা যায় এবং এই পদ্ধতিটি বাস্তবসম্মত।
সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গিয়েছে এমন উপায় থাকতে পারে যেখানে বৃষ্টির পানি থেকে কর্মদক্ষতার সাথে শক্তি উৎপাদন করা যায় এবং এই পদ্ধতিটি বাস্তবসম্মত।
সম্প্রতি এক গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে এক ফোটা বৃষ্টির পানি থেকে এতটা শক্তি উৎপন্ন করা যায় যা দিয়ে ১০০ টি এল ই ডি বাল্ব প্রজ্বলিত করা যাবে। সিটি ইউনিভার্সিটি ,হংকং এর বায়োমেডিকেল প্রকৌশলী ওয়াং জোয়ানখাই বলেছেন,
” আমাদের গবেষণা দেখিয়েছে যদি ১৫ সেন্টিমিটার উচু হতে ১০০ মাইক্রো লিটার পানি আমরা ছেড়ে দেই তাহলে প্রায় ১৪০ ভোল্ট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় এবং এই ক্ষমতা দিয়ে আমরা এমন শক্তি উৎপন্ন করতে পারি যা দিয়ে প্রায় ছোট ছোট ১০০ টি এলইডি লাইট প্রজ্বলিত করা যায়।”
বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর এমন শক্তি উৎপাদনের উপায় খুজছিলেন কিন্তু বৃষ্টির ফোটাকে শক্তিতে রুপান্তরিত করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রক্রিয়াটি তুলনামূলকভাবে বেশ কঠিন।
এখন পর্যন্ত গবেষণা টিম পলিটেট্রাফ্লুরইথিলিন বা (পি টি এফ ই) নামক এক পলিমারের ব্যাবহার দেখিয়েছেন যা অনবরত বৃষ্টির ফোটার আঘাতে পৃষ্ঠতলের সমস্ত আধানকে একত্র করে সর্বোচ্চ ধারণক্ষমতায় না পৌঁছা পর্যন্ত।
গবেষকরা বলছেন যখন বৃষ্টির ফোটা পৃষ্ঠতলে আঘাত খায় এবং ছড়িয়ে পড়ে তখন ফোটাগুলো ২টি তড়িৎদ্বার এর মাঝে ‘সেতু’ হিসেবে কাজ করে; একটি অ্যালুমিনিয়াম তড়িৎদ্বার এবং আরেকটি ইন্ডিয়াম টিন অক্সাইড তড়িৎদ্বার।
সংরক্ষিত শক্তিগুলো যাতে ছেড়ে দেয়া যায় এজন্য বৃষ্টির ফোঁটা গুলো একটি বদ্ধ চক্রাকার পৃষ্ঠতল তৈরি করে যেখানে বৃষ্টির ফোঁটাগুলো রোধ হিসেবে কাজ করে এবং পৃষ্ঠের আবরণ শক্তির ধারক হিসেবে কাজ করে।
গবেষকরাদের মতে এই পদ্ধতিটি জাহাজের উপরিভাগ থেকে শুরু করে ছাতার উপরিভাগ,পানির বোতলের ভিতরের অংশেও ব্যাবহার করা সম্ভব।
” আমাদের গবেষণা দেখিয়েছে যদি ১৫ সেন্টিমিটার উচু হতে ১০০ মাইক্রো লিটার পানি আমরা ছেড়ে দেই তাহলে প্রায় ১৪০ ভোল্ট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় এবং এই ক্ষমতা দিয়ে আমরা এমন শক্তি উৎপন্ন করতে পারি যা দিয়ে প্রায় ছোট ছোট ১০০ টি এলইডি লাইট প্রজ্বলিত করা যায়।”
বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর এমন শক্তি উৎপাদনের উপায় খুজছিলেন কিন্তু বৃষ্টির ফোটাকে শক্তিতে রুপান্তরিত করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রক্রিয়াটি তুলনামূলকভাবে বেশ কঠিন।
এখন পর্যন্ত গবেষণা টিম পলিটেট্রাফ্লুরইথিলিন বা (পি টি এফ ই) নামক এক পলিমারের ব্যাবহার দেখিয়েছেন যা অনবরত বৃষ্টির ফোটার আঘাতে পৃষ্ঠতলের সমস্ত আধানকে একত্র করে সর্বোচ্চ ধারণক্ষমতায় না পৌঁছা পর্যন্ত।
গবেষকরা বলছেন যখন বৃষ্টির ফোটা পৃষ্ঠতলে আঘাত খায় এবং ছড়িয়ে পড়ে তখন ফোটাগুলো ২টি তড়িৎদ্বার এর মাঝে ‘সেতু’ হিসেবে কাজ করে; একটি অ্যালুমিনিয়াম তড়িৎদ্বার এবং আরেকটি ইন্ডিয়াম টিন অক্সাইড তড়িৎদ্বার।
সংরক্ষিত শক্তিগুলো যাতে ছেড়ে দেয়া যায় এজন্য বৃষ্টির ফোঁটা গুলো একটি বদ্ধ চক্রাকার পৃষ্ঠতল তৈরি করে যেখানে বৃষ্টির ফোঁটাগুলো রোধ হিসেবে কাজ করে এবং পৃষ্ঠের আবরণ শক্তির ধারক হিসেবে কাজ করে।
গবেষকরাদের মতে এই পদ্ধতিটি জাহাজের উপরিভাগ থেকে শুরু করে ছাতার উপরিভাগ,পানির বোতলের ভিতরের অংশেও ব্যাবহার করা সম্ভব।
ইউনিভার্সিটি অব নেব্রাস্কা- লিনক্লন এর রসায়নবিদ চেং জেংগ এর বলেন, ” এই প্রযুক্তির প্রধান তাৎপর্য হলো প্রতিটি বৃষ্টির ফোটা থেকে বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপাদন আরও বৃদ্ধি করা “।
|
যদিও এই প্রযুক্তিটি ব্যাবহারের উপযোগী হিসেবে পেতে আরও বেশ কিছু কাজ প্রয়োজন তবে বিজ্ঞানিরা আশা করছেন আগামী ৫ বছরের মধ্যে এটির একটি কাঠামো তৈরি করে ফেলা অসম্ভব কিছু নয়।
+1
4
+1
2
+1
2
+1
12
+1
2
+1
2
+1
2