The SARS-CoV-2 Coronavirus
করোনার জন্য দায়ী ভাইরাসটি বর্তমানে পৃথিবীকে ঘিরে রেখেছে।
নিয়ন্ত্রণে নিচ্ছে মানব কোষগুলোকে। কিন্তু কিভাবে ?
Covered With Spikes
ভাইরাসটির চারদিকে ঘিরে রেখেছে কতগুলো স্পাইক, যেটা এর সার্ফেস
থেকে বাইরের দিকে থাকে। তাছাড়াও এটি অন্যান্য ভাইরাসের মতোই প্রোটিন
এবং লিপিড মলিকিউল দিয়ে তৈরি ।
Entering a Vulnerable Cell
ভাইরাসটি দেহে প্রথম প্রবেশ করে নাক,মুখ অথবা চোখের মাধ্যমে। তারপর বায়ু সংস্পর্শের কোষের মধ্যে প্রবেশ করে। এইজন্যেই যাদের এজমা জনিত সমস্যা রয়েছে তারা করোনার ঝুঁকিতে রয়েছে বেশি। ACE2 এই প্রোটিনের সাথে সাধারণত এই ভাইরাসটি যুক্ত হয। ধারণা করা হয় বাদুর থেকে এই ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে। কারণ বাদুড়ের শরীরেও ACE2 প্রোটিন রয়েছে।
Releasing Viral RNA
ভাইরাসটি শরীরের সেল মেমব্রেনে প্রবেশ করে ওর তৈলাক্ত লিপিড অংশটি যুক্ত করার মাধ্যমে। তারপর ওর শরীরের RNA প্রবেশ করায় পোষক দেহে।
Hijacking the Cell
পোষক দেহে আর এন এ প্রবেশ করানোর পর সেই আরএনএ থেকে আরও নতুন আরএনএ তৈরি হয় জেনেটিক মিউটেশন এর মাধ্যমে।
Making Viral Proteins
ইনফেকশন যত বাড়তে থাকে ততই নতুন করে ভাইরাস জন্মলাভ করতে
থাকে। নতুন স্পাইক তৈরি হতে থাকে এবং এক সেল থেকে আরেকটা সেল ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়ে। একটা সেল শত শত করোনাভাইরাস তৈরি করতে পারে এবং ভাইরাস সেলের আউটার সার্ফেসে চলে আসে এবং সেলটি মারা যাবার আগ পর্যন্ত অন্যান্য সেলকে এফেক্টেড করতেই থাকে।
অনেক সময় মৃত সেল এবং করোনাভাইরাস সরাসরি নিজে গিয়ে
ফুসফুসে জমা হয়। এবং হাচি কাশির মাধ্যমে বাইরে বের হয়।
Spreading the Infection
এই ভাইরাসের আক্রমণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই জ্বর হয়। কিন্তু অনেক
সময় এই ভাইরাস সরাসরি ফুসফুসে এসে জমা হয় এবং শ্বাস প্রশ্বাস
নিতে কষ্ট হয।অ়বশেষে রোগীকে মৃত্যুবরণ করতে হয়।
মূলত কফের মাধ্যম এবং হাঁচি-কাশির মাধ্যমে এই ভাইরাস একজনের দেহ থেকে অন্য জনের দেহে ছড়ায়। যার কারণে মাস্ক ব্যবহার করতে বলা হয়।
Immune Response
আমরা জানি এন্টিবায়োটিক সাধারণত ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ
করে। ভাইরাসের বিরুদ্ধে নয় কিন্তু তবুও ভাইরাল অ্যান্টিবায়োটিক
আবিষ্কার করার জন্য বিজ্ঞানীরা চেষ্টা চালাচ্ছেন।
A Possible Vaccine
A future vaccine could help the body produce antibodies that target the SARS-CoV-2 virus and prevent it from infecting human cells. The flu vaccine works in a similar way, but antibodies generated from a flu vaccine do not protect against coronavirus.
তবে ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে আমাদের কে বারবার হাত ধুতে হবে, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। মাস্ক ব্যবহার করতে হবে এবং আক্রান্ত রোগীকে এড়িয়ে চলতে হবে।
করোনা থেকে বাঁচতে আমাদের সর্তকতা আবশ্যক। আমাদের প্রত্যাশা শেষে যেন মানবজাতীর জয় হয়। করোনার মতো ভাইরাসকে মানবজাতি পরাজিত করবেই।
আরও দেখুন –
১।রক্তের গ্রুপ ‘A’ হলে করোনা ঝুঁকি বেশি, ‘O’ হলে সবচেয়ে কম – বলছে চীনা গবেষণা
২।লবণ মেশানো গরম পানি কি করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ করে ?-না