অতিরিক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ বর্তমান পৃথিবীর জন্য বিরাট হুমকিস্বরুপ। কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ কমানোর জন্য বর্তমান পৃথিবী যথেষ্ট চেষ্টা করে যাচ্ছে।
কল কারখানাগুলো কার্বনডাই-অক্সাইড নিউট্রাল তৈরি করা হচ্ছে, বড় বড় দালানকোঠা কার্বন নিউট্রাল করে তৈরি করা হচ্ছে, পরিবেশকে বাঁচাতে হলে অবশ্যই আমাদের এসব ব্যাপারে সতর্ক থাকছি কিন্তু আমরা কি জানি আমরা মনের অজান্তেই ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে কার্বন নিঃসরণ করছি।
এটি কোন ফিজিক্যাল বিষয় নয় যেটা আমরা সহজেই নিঃসরণ কমাতে পারি, কিন্তু ডিজিটাল যুগে ডিজিটাল স্ক্রিনে আমরা কল্পনাতেও আনতে পারিনা আমরাই পরিবেশের ক্ষতি করছি৷ প্রতিটি ইমেইল পাঠানো, ফেসবুকে কমেন্ট, গুগল সার্চের মাধ্যমে আমরা কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করছি।
কিন্তু যখন আমরা ব্যক্তিগত ভাবে চিন্তা করি তাহলে এই নিঃসরণ পরিমাণ তেমন কিছুই না কিন্তু ভেবে দেখি পৃথিবীতে কত বিলিয়ন মানুষ সমান বা এরও বেশি কন্ট্রিবিউট করছি কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণে৷
২০২১ সারের মধ্যে সোসাল মিডিয়ার ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩.০২ বিলিয়ন ছাড়াবে, মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪১%। ফেসবুক বলছে, তাদের প্রতিজন ব্যবহারকারী প্রায় ২৯৯ গ্রাম কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করছে। তেমন কিছুই না মনে হচ্ছে?
কিন্তু এই সংখ্যা যখন ৩.০২ বিলিয়নের জন্য হিসেব করা হবে তখন কি পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করছি? ২০১২ সালে ফেসবুক কার্বন নিঃসরণ করেছে প্রায় ২৮৫০০০ মেট্রিক টন যেখানে গুগল করেছে ১.৫ মিলিয়ন টন কার্বন ডাই-অক্সাইড (২০১০ সাল) (source)
এখন প্রশ্ন হচ্ছে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ কিভাবে হয়?
এই নিঃসরণ গুলো হয় ফেসবুক, গুগলের ডাটা সেন্টারগুলো থেকে। আমরা কাজ করছি অনলাইনে কিন্তু এর পেছনের কাজ গুলো পুরোটাই হয় অফলাইনে / ডাটাসেন্টারে৷ কোম্পানির ডাটাসেন্টার থেকে প্রায় ৭২% কার্বন নিঃসরণ হয়,ফেসবুকের ক্ষেত্রে এই পরিমাণ তারও বেশি, কয়েল পাওয়ার থেকে ২৭%, গ্যাস থেকে ১৭%, নিউক্লিয়ার রিয়াকশন থেকে ১৩% কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ হয়।(source)
সবশেষে আমাদের পরিবেশ আমাদের পরিবেশ আমাদেরই বাঁচাতে হবে। কিন্তু আমরা সাধারণত আমাদের ব্যস্ত সময় কাটানোর জন্য নানান ধরনের কার্যকলাপ করে থাকি , যেটা অনেক অংশেই করা ঠিক।
কিন্তু যখন আমরা এই খেলাটা শুরু করি ১ হাজার কমেন্ট, ২ হাজার কমেন্ট , ১০ হাজার কমেন্ট , ১৫ হাজার কমেন্ট করলে আমি এটা করবো , ওটা করবো , অজান্তেই আমরা পরোক্ষভাবে বিপুল পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড উৎপন্ন করছি।
ফেইসবুক কমেন্ট অনেক পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড উৎপন্ন করে অন্যান্য সকল ওয়েবসাইট থেকে। কেননা শক্তি ব্যবহার হচ্ছে ইলেকট্রিসিটি হিসেবে৷ এখনই আমাদের উচিত সচেতন হওয়া,না হলে এর পরিণাম হবে ভয়াবহ, গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর কারণ কিন্তু আমরা মানুষই।
সোর্স : The Guardian & Valuwalk
কল কারখানাগুলো কার্বনডাই-অক্সাইড নিউট্রাল তৈরি করা হচ্ছে, বড় বড় দালানকোঠা কার্বন নিউট্রাল করে তৈরি করা হচ্ছে, পরিবেশকে বাঁচাতে হলে অবশ্যই আমাদের এসব ব্যাপারে সতর্ক থাকছি কিন্তু আমরা কি জানি আমরা মনের অজান্তেই ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে কার্বন নিঃসরণ করছি।
এটি কোন ফিজিক্যাল বিষয় নয় যেটা আমরা সহজেই নিঃসরণ কমাতে পারি, কিন্তু ডিজিটাল যুগে ডিজিটাল স্ক্রিনে আমরা কল্পনাতেও আনতে পারিনা আমরাই পরিবেশের ক্ষতি করছি৷ প্রতিটি ইমেইল পাঠানো, ফেসবুকে কমেন্ট, গুগল সার্চের মাধ্যমে আমরা কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করছি।
কিন্তু যখন আমরা ব্যক্তিগত ভাবে চিন্তা করি তাহলে এই নিঃসরণ পরিমাণ তেমন কিছুই না কিন্তু ভেবে দেখি পৃথিবীতে কত বিলিয়ন মানুষ সমান বা এরও বেশি কন্ট্রিবিউট করছি কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণে৷
২০২১ সারের মধ্যে সোসাল মিডিয়ার ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩.০২ বিলিয়ন ছাড়াবে, মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪১%। ফেসবুক বলছে, তাদের প্রতিজন ব্যবহারকারী প্রায় ২৯৯ গ্রাম কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করছে। তেমন কিছুই না মনে হচ্ছে?
|
কিন্তু এই সংখ্যা যখন ৩.০২ বিলিয়নের জন্য হিসেব করা হবে তখন কি পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করছি? ২০১২ সালে ফেসবুক কার্বন নিঃসরণ করেছে প্রায় ২৮৫০০০ মেট্রিক টন যেখানে গুগল করেছে ১.৫ মিলিয়ন টন কার্বন ডাই-অক্সাইড (২০১০ সাল) (source)
এখন প্রশ্ন হচ্ছে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ কিভাবে হয়?
এই নিঃসরণ গুলো হয় ফেসবুক, গুগলের ডাটা সেন্টারগুলো থেকে। আমরা কাজ করছি অনলাইনে কিন্তু এর পেছনের কাজ গুলো পুরোটাই হয় অফলাইনে / ডাটাসেন্টারে৷ কোম্পানির ডাটাসেন্টার থেকে প্রায় ৭২% কার্বন নিঃসরণ হয়,ফেসবুকের ক্ষেত্রে এই পরিমাণ তারও বেশি, কয়েল পাওয়ার থেকে ২৭%, গ্যাস থেকে ১৭%, নিউক্লিয়ার রিয়াকশন থেকে ১৩% কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ হয়।(source)
সবশেষে আমাদের পরিবেশ আমাদের পরিবেশ আমাদেরই বাঁচাতে হবে। কিন্তু আমরা সাধারণত আমাদের ব্যস্ত সময় কাটানোর জন্য নানান ধরনের কার্যকলাপ করে থাকি , যেটা অনেক অংশেই করা ঠিক।
কিন্তু যখন আমরা এই খেলাটা শুরু করি ১ হাজার কমেন্ট, ২ হাজার কমেন্ট , ১০ হাজার কমেন্ট , ১৫ হাজার কমেন্ট করলে আমি এটা করবো , ওটা করবো , অজান্তেই আমরা পরোক্ষভাবে বিপুল পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড উৎপন্ন করছি।
করোনা ভাইরাসের সকল আপডেট |
ফেইসবুক কমেন্ট অনেক পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড উৎপন্ন করে অন্যান্য সকল ওয়েবসাইট থেকে। কেননা শক্তি ব্যবহার হচ্ছে ইলেকট্রিসিটি হিসেবে৷ এখনই আমাদের উচিত সচেতন হওয়া,না হলে এর পরিণাম হবে ভয়াবহ, গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর কারণ কিন্তু আমরা মানুষই।
সোর্স : The Guardian & Valuwalk
+1
6
+1
+1
1
+1
7
+1
1
+1
2
+1
3