মেয়েদের ভয়েস এত কিউট বা নরম হয় কেনো? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+9 টি ভোট
1,636 বার দেখা হয়েছে
"জীববিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (123,370 পয়েন্ট)

3 উত্তর

+1 টি ভোট
করেছেন (123,370 পয়েন্ট)
 
সর্বোত্তম উত্তর

Samsun Nahar Priya-

মানুষের গলার স্বরযন্ত্রে দুইটি পর্দা আছে এদেরকে বলে ভোকাল কর্ড।এটির কম্পনের ফলে গলা থেকে শব্দ নির্গত হয় এবং যার ফলে মানুষ কথা বলতে পারে। পুরুষদের ভোকাল কর্ড দৃঢ় থাকে কিন্তু মেয়েদের ভোকাল কর্ড দৃঢ় থাকে না। মেয়েদের ভোকাল কর্ড দৃঢ় না থাকায় তাদের গলার স্বরের কম্পাংক বা ফ্রিকোয়েন্সী বেশি হয়ে থাকে। তাই মেয়েদের কন্ঠস্বর চিকন বা তীক্ষ্ম থাকে।

+1 টি ভোট
করেছেন (123,370 পয়েন্ট)
Tilottama Paul-

ভোকাল কর্ডের কম্পনের ফলে গলা থেকে শব্দ নির্গত হয় এবং মানুষ কথা বলে। বয়স্ক পুরুষদের ভোকাল কর্ড বয়সের সঙ্গে সঙ্গে দৃঢ় হয়। কিন্তু শিমু বা নারীদের ভোকাল কর্ড দৃঢ় থাকে না, ফলে বয়স্ক পুরুষদের গলার স্বরের কম্পাঙ্ক কম এবং নারী বা শিশুদের স্বরের কম্পাঙ্ক বেশি হয়। তাই পুরুষদের গলার স্বর মোটা কিন্তু শিশু বা নারীদের কন্ঠস্বর নরম
0 টি ভোট
করেছেন (141,830 পয়েন্ট)

সাধারণত আমরা বেশিরভাগ মেয়ের ক্ষেত্রেই দেখি ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের গলার স্বর মিষ্টি, সুরেলা ও চিকন হয়ে থাকে। যা ছেলেদের কণ্ঠে আমরা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম শুনি। ছোট ছেলেমেয়েদের গলার স্বরে কোনো তফাত সাধারণত বোঝা যায় না। বয়ঃসন্ধির সময় থেকে ছেলেদের গলার স্বর ভারি, গম্ভীর হতে থাকে। প্রথমে গলার স্বর ভাঙে, পার আস্তে আস্তে গভীর, তারপর গম্ভীর হয়ে যায়।

মেয়েদের গলার স্বর কিন্তু বেশি পাল্টায় না। কিন্তু ছেলেদের স্বর পাল্টায় কেন? আমরা স্বরযন্ত্রের সাহায্যে কথা বলি। স্বরযন্ত্রের মধ্যে আছে স্বরপর্দা, এদের কম্পনের ফলে বায়ু তরঙ্গের সৃষ্টি হয়। এই বায়ু তরঙ্গই শব্দ বা স্বরের সৃষ্টি করে। কণ্ঠস্বরের মিষ্টতা, শব্দের এক বিশেষ ধর্মের ওপর নির্ভরশীল, একে বলে তীক্ষ্নতা। তীক্ষ্নতা আবার নির্ভর করে শব্দ কম্পনের ওপর। বয়ঃসন্ধির সময়ে ছেলেদের শরীরে এক বিশেষ ধরনের হরমোন বেরোয় যার নাম অ্যান্ড্রোজন।

সব পুরুষালি বৈশিষ্ট্য যেমন-দাড়ি, গোঁফ গজানো, গলার স্বর ভারি হওয়ার জন্য এই হরমোনই দায়ী। এগ্রোজেন ছেলেদের স্বরযন্ত্রের আয়তন বাড়ায় এবং স্বরপর্দাকে অনেক পুরো আর দীর্ঘ করে। ফলে তাদের কম্পাঙ্ক অনেক কম হয়। ছেলেদের স্বাভাবিক কথাবার্তার সময়ে কম্পাঙ্ক সেকেন্ডে ১২০ বার যেখানে মেয়েদের কম্পাঙ্কের সংখ্যা ২৫০।

তাই মেয়েদের গলার স্বরের তীক্ষ্নতা বেশি। অ্যান্ড্রোজেনের প্রভাবেই ছেলেদের গলার স্বর গভীর এবং গম্ভীর শোনায়। মেয়েদের দেহে এই হরমোনের প্রভাব অনেক কম থাকায় তাদের স্বরযন্ত্রের আকার ও গঠন পাল্টায় না। আর কণ্ঠস্বরের কম্পাঙ্ক ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের বেশি হয় বলে তাদের গলা মিষ্টি শোনায়।

ক্রেডিট: Amiopari

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+11 টি ভোট
1 উত্তর 1,471 বার দেখা হয়েছে
+4 টি ভোট
4 টি উত্তর 2,450 বার দেখা হয়েছে
28 জুলাই 2021 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন ऐक् (430 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 408 বার দেখা হয়েছে
13 অগাস্ট 2021 "প্রযুক্তি" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন প্যারাফিন (2,760 পয়েন্ট)
+17 টি ভোট
2 টি উত্তর 1,899 বার দেখা হয়েছে
+22 টি ভোট
1 উত্তর 7,026 বার দেখা হয়েছে

10,743 টি প্রশ্ন

18,396 টি উত্তর

4,731 টি মন্তব্য

243,934 জন সদস্য

39 জন অনলাইনে রয়েছে
0 জন সদস্য এবং 39 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. MIS

    930 পয়েন্ট

  2. shuvosheikh

    320 পয়েন্ট

  3. তানভীর রহমান ইমন

    160 পয়েন্ট

  4. unfortunately

    120 পয়েন্ট

  5. Muhammad_Alif

    120 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো #ask মোবাইল ক্ষতি চুল কী চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি #science স্বাস্থ্য প্রাণী বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #biology বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক শব্দ ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম হরমোন বিড়াল কান্না
...