ক্যাম্পাস
২০১৮ সাল। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ক্লাস মাত্র শুরু হয়েছে। সারাদিন ক্লাস, প্র্যাক্টিক্যাল আর ল্যাবে জটিল রাসায়নিক ক্রিয়া-বিক্রিয়ার গবেষণা। এতকিছুর ফাঁকে যখন দম নেওয়ারই সময় নেই, ঠিক এ সময়ে এক শিক্ষার্থী প্রতিনিয়ত ভাবছিলেন- পাঠ্যপুস্তকের গৎবাঁধা বিজ্ঞানশিক্ষার বাইরে কীভাবে দেশের শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে দক্ষ করা যায়। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সঙ্গে তাল মেলাতে কোন পথে এগোনো উচিত আমাদের ছোট্ট দেশটার, যে দেশে প্রতিবছর পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে লাখ লাখ শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়ে ঝরে পড়ছে, আর তাদের কাছে বিজ্ঞানশিক্ষা হয়ে উঠছে আরও ভীতিকর বিষয়!
যাত্রা শুরু : বলছিলাম মবিন সিকদারের কথা। দু’বছর আগে দেখা সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে তখন থেকেই কাজ শুরু করেন তিনি। শুরুটা হয়েছিল একটা বিজ্ঞানবিষয়ক ম্যাগাজিন প্রকাশের মাধ্যমে। ২০১৮ সালের ৩১ এপ্রিল যাত্রা শুরু করে ‘সায়েন্স বী’ নামের এই মাসিক ম্যাগাজিন। এখানেই থেমে থাকেনি। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের একঝাঁক স্বপ্নবাজ শিক্ষার্থী নিয়ে আরও বড় পরিসরে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। ‘আমাদের এ দুই বছরের এই যাত্রায় ম্যাগাজিন ছাড়াও ফেসবুক পেজ, নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল এবং দেড় লাখেরও বেশি বিজ্ঞান অনুরাগীকে নিয়ে ‘সায়েন্স বী ফ্যামিলি’ নামের ফেসবুক গ্রুপ রয়েছে, যেখানে প্রতিনিয়ত বিজ্ঞানের নিত্যনতুন বিষয় চর্চা চলছে। সেইসঙ্গে কৌতূহলী, রহস্যময় এবং জটিল সব বিষয়ের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা সংবলিত কনটেন্টও প্রকাশিত হচ্ছে নিয়মিত।’ বলছিলেন মবিন।
বিস্তারিত পড়ুন সমকাল পত্রিকা থেকে- https://samakal.com/todays-print-edition/tp-prio-campus/article/200852124/sciencebee